মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মঙ্গল গ্রহে পানির সন্ধান! গুগল ডুডুলের পরিবর্তন!



পানির সন্ধান পাওয়া গেছে মঙ্গল গ্রহে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র এমন ঘোষণার পর ডুডলে পরিবর্তন এনেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল।
টেকনোলজি বা প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণায় মানুষের আরো একটি সাফল্য উদযাপন করতেই ডুডলে পরিবর্তন এনেছে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।
গুগল শব্দের দ্বিতীয় ‘ও’ টিকে মঙ্গলের লাল মাটির গ্রহের মতো করে তৈরি করা হয়েছে। আর গ্রহের মধ্যে একটি কার্টুন তৈরি করা হয়েছে। যেখানে স্ট্র দিয়ে গ্লাস থেকে পানি খাচ্ছে ওই কার্টুনটি। পাশাপাশি শেয়ার করা যাবে নতুন গুগল ডুডল।
বাংলাদেশ সময় সোমবার রাত ১০টার কিছু আগে নাসা এ ঘোষণা দেয়। এর কিছু সময় পরে এ সাফল্য উদযাপন করতে ডুডলে পরিবর্তন আনে গুগল।
ওয়াশিংটনের নাসা সদর দপ্তরের মঙ্গল রহস্যের সমাধান শিরোনামে সংবাদ সম্মেলনে বিজ্ঞানের এই বিশাল আবিষ্কার সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার দাবি মঙ্গলের মার্সিয়ান স্তরে পানির রয়েছে। তবে পানির উৎস সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত নয় বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছে মঙ্গলগ্রহের ভূপৃষ্ঠের নিচের কোনো পানির উৎস থেকে পানি এসেছে।
অনেকদিন ধরেই মঙ্গলগ্রহে পানির অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক চলঠিল। সংস্থাটির সর্বশেষ অনুসন্ধান অনুযায়ী বরফের সাগর নয় মঙ্গলে পানির প্রবাহ আছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে ২০২৪ সালে মঙ্গলগ্রহে পাড়ি দিতে যাচ্ছেন একদল উৎসুক মানুষ। তাঁরা শুধু যেতে পারবেন কিন্তু ফিরতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত নয়।

রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

সুপারমুন!! দেখা যাবে পৃথিবীর আকাশে

আমাদের চিরচেনা চাঁদ বাংলাদেশ সময়
আগামীকাল সোমবার ভোর ৬.১০-এ আকারে
বেশ খানিকটা বড় ও উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেবে। এর
শেষ হবে ৯.২৩-এ। চাঁদের এই বিশেষ রূপকেই বলা
হচ্ছে ‘সুপারমুন’। এ দৃশ্য দেখতে পাওয়ার আশায়
উচ্ছ্বসিত আকাশপ্রেমীরা। তবে আমাদের
হতাশই হতে হবে। বাংলাদেশের আকাশ থেকে এই
বিরল দৃশ্য দেখা যাবে না।
কী ভাবে এমন ঘটে? পৃথিবীর একেবারে কাছে
চাঁদের চলে আসা এবং পূর্ণিমা— এই দুই ঘটনার
সংযোগেই দেখা মেলে বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যটির।
সবিস্তার বললে, প্রতি মাসেই একটা করে পূর্ণিমা
হয়। এ সময় চাঁদ ও সূর্যের মাঝে চলে আসে পৃথিবী।
সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গেই আকাশে ওঠে গোল
থালার মতো চাঁদ। এ দিকে, পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ
করতে চাঁদের সময় লাগে গড়ে ২৭ দিন ৮ ঘণ্টা।
প্রদক্ষিণ করতে করতে চাঁদ এক সময় পৃথিবীর কাছে
চলে আসে। আবার এক সময় দূরে সরে যায়। কারণ
চাঁদের কক্ষপথ একেবারে গোলাকার নয়। যখন
কাছে চলে আসে, তাকে বলে ‘পেরিজি’। আর দূরে
চলে গেলে বলে ‘অ্যাপোজি’। এই পেরিজি-র সময়
চাঁদ ও পৃথিবীর দূরত্ব যখন সব চেয়ে কমে যায়, তখন
যদি ঘটনাচক্রে
পূর্ণিমা হয়, চাঁদকে স্বাভাবিকের থেকে বড় ও
উজ্জ্বল দেখায়। এই ঘটনাকেই বলে ‘সুপারমুন’।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা পজিশনাল
অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টারের অধিকর্তা সঞ্জীব
সেনের কথায়, ‘‘পূর্ণিমা ও চাঁদের কাছে চলে
আসা, এই দুই ঘটনা একসঙ্গে ঘটতে চলেছে ২৮
সেপ্টেম্বর। যেহেতু ধীরে ধীরে চাঁদ কাছে আসছে
পৃথিবীর, তাই এখন থেকেই আকাশে বেশ বড়
দেখাচ্ছে তাকে।’’
যদিও অনেক ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষ খালি চোখে
তা ধরতে পারেন না। সঞ্জীব বলেন, ‘‘এখন যেমন
পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব প্রায় ৩ লাখ ৫৬
হাজার ৮৭৬ কিলোমিটার। কিন্তু গড়ে এই দূরত্ব
থাকে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার। এই
২৮ হাজার কিলোমিটার (প্রায়) কাছে চলে
আসাটা সাধারণ মানুষের চোখে সহজে ধরা পড়ে
না।’’ কিন্তু ওই দিন এর সঙ্গেই ঘটতে চলেছে
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণও। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
শুধুমাত্র উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ,
আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়া (আফগানিস্তান-
পাকিস্তান থেকে আংশিক) দেখতে পাওয়া যাবে।
আর তাই সুপারমুন নয়, উপরি পাওনা হিসেবে
পশ্চিমের দেশগুলি দেখতে পাবে ‘সুপার ব্লাড মুন’।
বড় উজ্জ্বল গোল চাঁদ রক্তাভ বর্ণ ধারণ করবে।
কেন এমন হবে?
এক কথায়, পূর্ণগ্রাস গ্রহণের জন্যই এমনটা
ঘটবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, গ্রহণের সময়
পৃথিবীর ছায়াকোণে ঢুকে পড়ে চাঁদ। এ দিকে,
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা ধুলোকণার উপর এসে
পড়ে সূর্যের সাদা আলোর সাতটি রং। এর মধ্যে
লাল আলো সব চেয়ে কম বিচ্ছুরিত হয়। অন্যান্য রং
বিক্ষিপ্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। লাল আলো যেহেতু কম
ছড়ায়, তাই সেই আলোটিই উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেয়
(ঠিক যে কারণে রাস্তাঘাটে বিপদ সঙ্কেত লাল
রঙে দেখানো হয়)।
ওই লাল আভা প্রতিসরিত হয়ে একটু বেঁকে গিয়ে
পড়ে চাঁদের মাটিতে। ফলে পৃথিবীর উপগ্রহটিকে পুরো
অন্ধকার না দেখিয়ে রক্তাভ বর্ণের দেখায়।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
বিজ্ঞানী সারা নোবেলের কথায়, ‘‘যে কারণে
সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের সময় আকাশে লাল আভা
দেখতে পাওয়া যায়, এ ক্ষেত্রেও তা-ই ঘটবে।’’
এমন ঘটনা, অর্থাৎ সুপারমুন ও পূর্ণগ্রাস
চন্দ্রগ্রহণ একসঙ্গে ঘটেছিল সেই ৩৩ বছর আগে
১৯৮২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। এর পরে দেখা যাবে
২০৩৩ সালের ৮ অক্টোবর।

মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫

আজ লিপ সেকেন্ড যোগ হবে বাড়তি ১ সেকেন্ড।

২০১৫ সালটি লিপ ইয়ার নয়। কিন্তু এ বছরে লিপ সেকেন্ড রয়েছে। আমরা লিপ সেকেন্ড শব্দটির সঙ্গে ততটা পরিচিত নই। কিন্তু ২০১৫ সালের ৩০ জুন ঘটতে চলেছে লিপ সেকেন্ডের ঘটনা। আজই সেই দিন। আজকের দিনের মেয়াদ ১ সেকেন্ড বেশি হবে। এক দিন ২৪ ঘণ্টা, অর্থাৎ ৮৬,৪০০ সেকেন্ড। কিন্তু আজ হবে ৮৬,৪০১ সেকেন্ড। নাসার পক্ষ থেকে এ পুরো বিষয়টির কারণ বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মেরিল্যান্ডের গ্রিনবেল্ট-এর নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের তরফ থেকে ড্যানিয়েল ম্যাকমিলান জানিয়েছেন, আহ্নিক গতির সঙ্গে তাল মেলানোর জন্য এই জুন মাসে অতিরিক্ত ১ সেকেন্ড যোগ করা হবে। কাজেই আজ ৩০ জুন রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডের পর ১ জুলাইয়ের সূচনা হবে না। আরো এক সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে বিশ্বের সবখানে। তিনি আরো জানান, পৃথিবীর গতি ক্রমশ ধীর হচ্ছে। তাই কোঅর্ডিনেটেড ইউনিভার্সাল টাইম, বা ইউটিসি এবং অ্যাটমিক টাইম একই রাখতে ইউটিসি- তে ১ সেকেন্ড যোগ করা হবে। গ্রহের সঙ্গে গ্রহের আকর্ষণ বলের কারণে ১৮২০ সাল থেকে কোনো সৌর দিন পুরোপুরো ৮৬,৪০০ সেকেন্ড স্থায়ী হয় না। মাত্র ২ মিলিসেকেন্ড করে কম হচ্ছে দিনের সময়। এটাকে খুব বেশি সময় বলে মনে হয় না। কিন্তু এই সামান্য ২ মিলিসেকেন্ড যোগ হয়ে বছর শেষে এক সেকেন্ড সময় পূর্ণ করে। সাধারণত আবহাওয়া, জলবায়ু, ঋতুর পরিবর্তন, সমুদ্রের অবস্থা, ভূগর্ভস্থ পানি এবং পৃথিবীতে বরফের মজুদের নানা পরিবর্তনে দিনের সময়সূচির হের-ফের হয়। সেই সামান্য সময় এক সময় ১ সেকেন্ড পূর্ণ করে। ম্যাকমিলান ব্যাখ্যা করে বলেন, প্রতিদিন ঘড়িতে ২৩:৫৯:৫৯-এর পরই ০০:০০:০০ অর্থাৎ পরের দিন হয়। কিন্তু ৩০ জুন ২৩:৫৯:৫৯ এর পর হবে ২৩:৫৯:৬০। এবং তার পরে হবে ০০:০০:০০, অর্থাৎ পরের দিন ১ জুলাইয়ের শুরু। তবে এ ব্যাপারটি এই প্রথম ঘটছে না। ১৯৭২ সালে প্রথমবারের মতো লিপ সেকেন্ড যোগ করা শুরু হয়। এই এক সেকেন্ড যোগ করার ফলে কম্পিউটার ব্যবস্থায় ঝামেলা তৈরি করতে পারে। এটা সময় সংক্রান্ত ঝামেলা। যেমন- বিশ্বের স্টক ব্যবসায়ী, কম্পিউটার প্রোগ্রামার এবং এয়ারলাইন প্রতিষ্ঠানগুলো এই বাড়তি এক সেকেন্ডকে কিভাবে হিসেবের মধ্যে ফেলবে? আগে থেকে প্রস্তুতি না থাকলে হিসেব গোলমেলে হয়ে যাবে। ২০১২ সালে এই বাড়তি সেকেন্ডের জন্যে রেডিট, লিঙ্কডইন, গিজমোদো এবং ফোরস্কয়ার-এর মতো সোশাল মিডিয়াগুলো নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। তবে হঠাৎ করেই গোটা বিশ্বের সময়সূচিতে ১ সেকেন্ড যোগ করা বেশ সমস্যার বিষয়। এর বিকল্প এবং আরো ভালো কোনো সমাধান বের করার পক্ষে মত দিয়েছেন গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের আরেক গবেষক চোপো মা।
সূত্র : লাইভ সায়েন্স

বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০১৫

অদ্ভুত সংখ্যা 1089

তিন অংকের যেকোনো একটি সংখ্যা নাও(যার ১ম
ও শেষ অংক একই নয়)। এবার সংখ্যাটিকে উল্টো
দিক থেকে লেখ। বড় সংখ্যা টি থেকে ছোটো
সংখ্যাটি বিয়োগ কর। এবার পাওয়া সংখ্যাটিকে
আবার আগের মত করে লেখ, শুধু বিয়োগের বদলে
যোগ কর। তোমার পাওয়া উত্তর হল 1089

বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০১৫

জোয়ার-ভাটা কেন হয়???


পৃথিবীর বাইরের মহাকর্ষীয় শক্তির (বিশেষ
করে চাঁদের) প্রভাবে সমুদ্রপৃষ্ঠের জল ফুলে
ওঠাকে জোয়ার ও নেমে যাওয়ার ঘটনাকে
ভাঁটা (একত্রে জোয়ার-ভাটা) বলা হয়।
জোয়ার-ভাটা
কোন স্থানে দুইবার জোয়ার এবং
দুইবার ভাটা -
পৃথিবী-চন্দ্র সমাহারের অবিরত পরিবর্তন
হচ্ছে। জোয়ার-ভাটার সাথে এর সম্পর্ক
রয়েছে। চাঁদের আকর্ষণে চাঁদের দিকে
অবস্থিত সমুদ্রের পানি তার নিচের মাটি
অপেক্ষা বেশি জোরে আকৃষ্ট হয়। এ কারণে
চাঁদের দিকে অবস্থিত পানি বেশি ফুলে
উঠে। আবার পৃথিবীর যে অংশে অবস্থিত
পানি চাঁদের বিপরীত দিকে থাকে,
সেদিকের সমুদ্রের নিচের মাটি তার উপরের
পানি অপেক্ষা চাঁদ কর্তৃক অধিক জোরে আকৃষ্ট
হয়। কারণ এই মাটি পানি অপেক্ষা চাঁদের
বেশি নিকটবর্তী। ফলে সেখানকার পানি
মাটি থেকে দূরে সরে যায় অর্থাৎ ছাপিয়ে
উঠে। এক্ষেত্রে ফুলে উঠার কাহিনীটিই ঘটে।
পৃথিবী যে সময়ের মধ্যে নিজ অক্ষের
চারদিকে একবার আবর্তন করে (এক দিনে) সে
সময়ের মধ্যে পৃথিবীর যে-কোন অংশ একবার
চাঁদের দিকে থাকে এবং একবার চাঁদের
বিপরীত দিকে থাকে। এ কারণে পৃথিবীর যে
কোন স্থানে দুইবার জোয়ার এবং দুইবার
ভাটা হয়।

শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

"টাইটানিক সম্পর্কে জানুন"

:::::::::আরএমএস টাইটানিক::::::::
একটি বৃহদাকার সামুদ্রিক জাহাজ। ১৫ এপ্রিল
১৯১২ এটি হিমশৈলের (আইসবার্গের) সঙ্গে
সংঘর্ষে ডুবে যায়। ঐ সময়ের সবচেয়ে বৃহৎ
আধুনিক ও বিলাসবহুল যাত্রিবাহী জাহাজ।
নামকরণ
‘টাইটান’ ছিল গ্রীক পুরানের সৃষ্টির শক্তিশালী
দেবতা। এই দেবতার কাজই ছিল শুধু সৃষ্টি করা।
তার নামানুসারে এই জাহাজের নাম রাখা
হয়েছিল ‘টাইটানিক’। এটি আসলে জাহাজটির
সংক্ষিপ্ত নাম। এর পুরো নাম ছিল ‘আর এম এস
টাইটানিক’। ‘আর এম এস’ এর অর্থ হচ্ছে ‘রয়্যাল
মেল স্টিমার’। অর্থাৎ পুরো জাহাজটির নাম
ছিল ‘রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক’।

মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০১৫

বারমুডা ট্রায়াঙ্গল সম্পর্কে জানুন।


বারমুডা ট্রায়াঙ্গল কি রহস্য হয়ে থাকবে? আসুন
জেনে নেই বিজ্ঞান কি বলে…
বারমুডা ট্রায়াঙ্গল হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম রহস্যময়
একটি জায়গা। এটি দূর থেকে দেখতে অন্যান্য
জায়গার মতোই স্বাভাবিক বলে মনে হবে। এলাকার
নাম ট্রায়াঙ্গল হবার কারন হচ্ছে এটি ত্রিভুজ
আকৃতির আর বর্তমানে এটি পৃথিবীর অন্যতম
অভিশপ্ত এলাকা বলে খ্যাতি লাভ করেছে।
বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের অবস্থান আটলান্টিক
মহাসাগরে। এর একপাশে অবস্থিত মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা, আরেক প্রান্তে পুয়ের্টো
রিকো এবং ওপর প্রান্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বারমুডা
দীপ অবস্থিত। বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের মোট আয়তন
১১৪ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার অর্থাৎ ৪৪ লক্ষ বর্গ
মাইল।