শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বিশ্বের সবচেয়ে ‘পছন্দের’ মানুষ!

শাকিরার কাছে হেরে গেলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো! না, লড়াইটা গান কিংবা ফুটবলের নয়। জনপ্রিয়তার। আরও স্পষ্ট

রে বললে ফেসবুক ‘লাইক’-এর। ‘ওয়াকা ওয়াকা

’ গায়িকা রেকর্ড গড়েছিলেন গত বছর জুলাই মাসেই। তিনিই প্রথম, ফেসবুকে যার লাইকের সংখ্যা দশ কোটি ছাড়িয়েছিল। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে শাকিরাকে বিশ্বের সবচেয়ে পছন্দনীয় মানুষের স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। সবকিছু ঠিক থাকলে, রেকর্ড বইটির ২০১৬ সালের সংখ্যা বেরোচ্ছে আজ। তাতে ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি ‘লাইক’ পাওয়া মানুষ হিসেবে স্থান পাচ্ছে শাকিরার নাম। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন রোনালদো। ২০১৫ সালের গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও শাকিরা ছিলেন প্রথম অবস্থানে। তবে এবারের সংখ্যায় তাঁর নামের সঙ্গে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রানি’ তকমা যোগ করেছে গিনেজ।

কতজন ফেসবুকে শাকিরাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন (পড়ুন লাইক দিয়েছেন), জানার আগ্রহ আপনার হতেই পারে। সংখ্যাটা নাহয় না-ই বললাম। এই প্রতিবেদন লেখা থেকে শুরু করে ছাপা হয়ে আপনার হাত পর্যন্ত পৌঁছাতে যে সময় লাগবে, সে সময়ের মধ্যেই হয়তো লাইক-সংখ্যা বাড়বে আরও কয়েক হাজার। শুধু জেনে রাখুন, শাকিরার চেয়ে বেশি লাইক পেয়েছে কেবল স্বয়ং ফেসবুক!

দুবার গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড, পাঁচবার এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার আছে যাঁর ঝুলিতে, তাঁর লাইক-সংখ্যা নিয়ে কোনো প্রশ্ন বা সন্দেহের অবকাশ নেই। তবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একটা প্রসঙ্গ তুলে ধরে শাকিরাকে দমিয়ে দিতে পারেন। গান নাকি ফুটবল, কিসের জনপ্রিয়তায় সওয়ার হয়ে শাকিরা এত দূর পৌঁছালেন? ২০১০ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় শাকিরার গাওয়া ‘ওয়াকা ওয়াকা’ গানটি মুক্তি পাওয়ার পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর খোঁজ নিতে শ্রোতারা হুমড়ি খেয়ে পড়ে। রিও ডি জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের সমাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে তোলা একটা ছবি এখন পর্যন্ত শাকিরার পেজে লাইক পেয়েছে সবচেয়ে বেশি। মাত্র চার দিনে ছবিটির লাইক-সংখ্যা ৩৫ লাখ ছাড়িয়েছিল।
ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শাকিরা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো মঞ্চ আর শ্রোতাদের মধ্যে একটা সেতু। এর মাধ্যমে ভক্ত আর শিল্পী, দুই পক্ষই নিজেদের মতামত জানাতে পারে।’
নতুন খবর হলো, ওয়াল্ট ডিজনির অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র জুটোপিয়ার মূল চরিত্রে কণ্ঠ দিচ্ছেন শাকিরা। ছবির সঙ্গে ট্রাই এভরিথিং নামে একটি অ্যালবামও মুক্তি পাওয়ার কথা। অ্যালবামে থাকবে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রানি’র নতুন কিছু গান।

রবিবার, ৩১ মে, ২০১৫

ঘর সাজাতে বাহারি উদ্ভিদ

ঘর সাজাতে বাহারি উদ্ভিদ
ঘরের ভেতরে শোভা পাচ্ছে নানা রকম গাছ। ছবিটি গুলশান আবাসিক এলাকা থেকে তোলাবড্ড বেশি। গাছপালা বা নিসর্গের সান্নিধ্য দিন দিন যেন দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। আজকাল ছুটির দিন বা বড় অবকাশ ছাড়া শহর ছাড়িয়ে প্রকৃতির সংস্পর্শে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? তাই চার দেয়ালের মধ্যেই যদি রাখা যায় জীবন্ত উদ্ভিদ, তাতে গৃহসজ্জায় নান্দনিকতার পাশাপাশি প্রশান্ত এক পরিবেশও তৈরি হয়। ইচ্ছা আর আন্তরিক চেষ্টা থাকলে আপনিও নিজের ঘরটিকে সাজিয়ে তুলতে পারেন বাহারি উদ্ভিদ দিয়ে।
ছায়াপ্রেমী উদ্ভিদ: আপনার বাড়ির আঙিনা, ছাদ ও বারান্দায় রাখা টবের মতো ঘরের ভেতরটাও সাজাতে পারেন সজীব গাছ দিয়ে। কিন্তু গৃহসজ্জায় কী কী উদ্ভিদের ব্যবহার করবেন?