![]() |
Advertisement |
কলম্বোর পি সারা ওভাল আজ আরেকটি ইতিহাসের সাক্ষী হচ্ছে। ক্রিকেটের মহাতারকা কুমার সাঙ্গাকারা আজ এই মাঠেই খেলতে নেমেছেন তাঁর ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট। আধুনিক পাওয়ার ক্রিকেটের মাঝেও গুটি কয়েক ব্যাটিং শিল্পী তাঁদের তুলির আঁচড়ে বাঁচিয়ে রেখেছিলেন ক্রিকেটের ধ্রুপদী দিক। সাঙ্গাকারা সেই বিরল প্রজাতির একজন। প্রিয় পাঠক, আসুন এই ক্রিকেট-শিল্পীর ক্যারিয়ারের দশটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেওয়া যাক তাঁর এই বিদায়ের লগ্নে...
১. সাঙ্গাকারার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল ২০০০ সালের ৫ই জুলাই। গলে পাকিস্তানের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার জার্সি গায়ে তিনি প্রথম মাঠে নামেন।
২. তাঁর টেস্ট অভিষেকও ২০০০ সালের জুলাই মাসেই। টেস্ট অভিষেকের মঞ্চও গল। এখানেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সাদা পোশাকে অভিষেক হয় তাঁর।
৩. তাঁর ক্যারিয়ারের প্রথম শতকটি এসেছিল ভারতের বিপক্ষে ২০০১ সালের আগস্টে। ভেন্যু সেই গল!
৪. ওয়ানডেতে সাঙ্গাকারার অর্ধ-শতকের সংখ্যা ৯৩। কেবল শচীন টেন্ডুলকারেরই আছে তাঁর চেয়ে বেশি অর্ধশতক হাঁকানোর রেকর্ড(৯৬)
৫. তিনি টেস্ট শতক হাঁকিয়েছেন ৩৮টি। সর্বকালের টেস্ট রেকর্ডে তাঁর ওপরে আছেন কেবল তিনজন। রিকি পন্টিং (৪১), জ্যাক ক্যালিস (৪৫) ও শচীন টেন্ডুলকার (৫১)।
৬. টেস্টে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের অংশীদার সাঙ্গাকারা। প্রিয় বন্ধু মাহেলা জয়াবর্ধনেকে নিয়ে ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৬২৪ রানের ওই জুটি গড়েন তাঁরা।
৭. সাঙ্গাকারার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে আসে তাঁর ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ৩১৯ রান।
৮. বড় ইনিংস খেলার জন্য সাঙ্গাকারার তুলনাই নেই। ক্যারিয়ারে ১১ বার দ্বিশতক হাঁকিয়েছেন। টেস্টে তাঁর চেয়ে বেশি ডাবল সেঞ্চুরি আছে কেবল ডন ব্র্যাডম্যানেরই (১২)।
৯. টেস্টের সর্বকালের রান সংগ্রাহকের তালিকায় সাঙ্গাকারার অবস্থান পঞ্চম (১২৩৫০ রান)। রাহুল দ্রাবিড়(১৩২৮৮), জ্যাক ক্যালিস (১৩২৮৯),রিকি পন্টিং (১৩৩৭৮) ও শচীন টেন্ডুলকার (১৫৯২১) তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করে আছেন।
১০. বিশ্বের একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা চার ওয়ানডেতে শতক হাঁকানোর রেকর্ড আছে তাঁর। সেটিও করেছেন ২০১৫ বিশ্বকাপে। বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে শতক হাঁকিয়ে এই রেকর্ড নিজের করেছেন তিনি।
১. সাঙ্গাকারার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল ২০০০ সালের ৫ই জুলাই। গলে পাকিস্তানের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার জার্সি গায়ে তিনি প্রথম মাঠে নামেন।
২. তাঁর টেস্ট অভিষেকও ২০০০ সালের জুলাই মাসেই। টেস্ট অভিষেকের মঞ্চও গল। এখানেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সাদা পোশাকে অভিষেক হয় তাঁর।
৩. তাঁর ক্যারিয়ারের প্রথম শতকটি এসেছিল ভারতের বিপক্ষে ২০০১ সালের আগস্টে। ভেন্যু সেই গল!
৪. ওয়ানডেতে সাঙ্গাকারার অর্ধ-শতকের সংখ্যা ৯৩। কেবল শচীন টেন্ডুলকারেরই আছে তাঁর চেয়ে বেশি অর্ধশতক হাঁকানোর রেকর্ড(৯৬)
৫. তিনি টেস্ট শতক হাঁকিয়েছেন ৩৮টি। সর্বকালের টেস্ট রেকর্ডে তাঁর ওপরে আছেন কেবল তিনজন। রিকি পন্টিং (৪১), জ্যাক ক্যালিস (৪৫) ও শচীন টেন্ডুলকার (৫১)।
৬. টেস্টে যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের অংশীদার সাঙ্গাকারা। প্রিয় বন্ধু মাহেলা জয়াবর্ধনেকে নিয়ে ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৬২৪ রানের ওই জুটি গড়েন তাঁরা।
৭. সাঙ্গাকারার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে। ২০১৪ সালে চট্টগ্রামে আসে তাঁর ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ৩১৯ রান।
৮. বড় ইনিংস খেলার জন্য সাঙ্গাকারার তুলনাই নেই। ক্যারিয়ারে ১১ বার দ্বিশতক হাঁকিয়েছেন। টেস্টে তাঁর চেয়ে বেশি ডাবল সেঞ্চুরি আছে কেবল ডন ব্র্যাডম্যানেরই (১২)।
৯. টেস্টের সর্বকালের রান সংগ্রাহকের তালিকায় সাঙ্গাকারার অবস্থান পঞ্চম (১২৩৫০ রান)। রাহুল দ্রাবিড়(১৩২৮৮), জ্যাক ক্যালিস (১৩২৮৯),রিকি পন্টিং (১৩৩৭৮) ও শচীন টেন্ডুলকার (১৫৯২১) তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করে আছেন।
১০. বিশ্বের একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা চার ওয়ানডেতে শতক হাঁকানোর রেকর্ড আছে তাঁর। সেটিও করেছেন ২০১৫ বিশ্বকাপে। বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে শতক হাঁকিয়ে এই রেকর্ড নিজের করেছেন তিনি।
0 Comment:
আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখককে ভালো কিছু লিখার অনুপ্ররেনা যোগাই তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত জানাতে ভুলবেন না । তবে বন্ধুরা এমন কোন মন্তব্য পোস্ট করবেন না যার ফলে লেখকের মনে আঘাত হানে ! কারণ একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপ্ররেনা জাগাই !!