Advertisement |
অবাক করা এ পৃথিবীতে সব কিছুই
যারা বিজ্ঞান দিয়ে বুঝতে
চেষ্টা করেন, বিচার করতে চেষ্টা
করেন। তাদের কাছে অনেক কিছুই
গোলকধাঁধায় থেকে যায়, কেননা
পৃথিবীতে এমন অনেক আশ্চর্য ঘটনা
ঘটে কিংবা এমন অনেক অবাক করা
স্থান আছে যে গুলোর কোন
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এখন পর্যন্ত
খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবুও কোন
না কোন ভাবে একটা যুক্তি তৈরি
হয়েছে এ সব অজানা বিষয়ে।
তেমনি এক আশ্চর্য গুহা, যা মানুষ
খেকো গুহা নামে পরিচিত।
মানুষযারা বিজ্ঞান দিয়ে বুঝতে
চেষ্টা করেন, বিচার করতে চেষ্টা
করেন। তাদের কাছে অনেক কিছুই
গোলকধাঁধায় থেকে যায়, কেননা
পৃথিবীতে এমন অনেক আশ্চর্য ঘটনা
ঘটে কিংবা এমন অনেক অবাক করা
স্থান আছে যে গুলোর কোন
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এখন পর্যন্ত
খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি। তবুও কোন
না কোন ভাবে একটা যুক্তি তৈরি
হয়েছে এ সব অজানা বিষয়ে।
তেমনি এক আশ্চর্য গুহা, যা মানুষ
খেকো গুহা নামে পরিচিত।
কিংবা যে কোন জীব আজ পর্যন্ত
যেখান থেকে জীবিত ফিরে
আসতে পারেনি। শুনে অবিশ্বাস্য
মনে হলেও হাজারও অবাক
বিস্ময়ের মত এও এক বিস্ময় হয়ে রয়ে
গেছে আজও মানুষের কাছে।
সম্প্রতি আমেরিকার গণ মাধ্যম এমন
এক গুহার কথা প্রকাশ করেছেন
মিডিয়ায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে
ঘটে এমন ঘটনা। শিকাগো শহরের
দক্ষিন- পূর্বে একটি উপকূলীয়
এলাকায় নাথান নামের ছয় বছর
বয়সী এক বালকের এ অদৃশ্য হবার ঘটনা
ঘটে। ঘুরতে গিয়ে সবার চোখের
সামনেই গর্তে তলিয়ে যায়
নাথান। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে
নাথানের তলিয়ে যাওয়ার
জায়গায় পূর্বে কোন গর্ত ছিলনা।
তবে সেখানে যাবার পর দেখা
যায় প্রায় ১১ মিটার গভীর একটি
গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। পরে অবশ্য
উদ্ধারকারি দল এসে অনেক চেষ্টার
পরে নাথান কে গর্ত থেকে উদ্ধার
করতে সম্ভব হয়।
১১ মিটার সেই গর্তটি কিছুদিন পর
আপনা থেকেই আবার অদৃশ্য হয়ে যায়
বলে জানা গেছে।
সাগর উপকুলে হটাৎ এ ধরনের আশ্চর্য
ঘটনার এখন পর্যন্ত কোন বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যা মিলেনি। পুরো মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে চলছে হৈচৈ।
এদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের
নৃতত্ত্ববিদদের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি
করা এ ঘটনার নানা রকম ব্যাখ্যা
দেবার চেষ্টা হলেও কোনটিই এখনও
নির্ভরযোগ্য বলে ধরা যায়নি।
রহস্যজনক এ গর্তের কিনারা না
করতে পেরে নৃতত্ত্ববিদদের ঘুম
অনেকটা হারাম হয়ে গিয়েছে।
উপকূলীয় মাউন্ট বাল্ডির এ
বালিয়াড়িতে এ ধরনের আরও
অনেক গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। এ
গর্তগুলোর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একদিনের
মধ্যে গর্ত গুলো বুজে যায় এবং আরও
নতুন গর্ত সৃষ্টি হয়। এদিকে
পরিস্থিতি মোকাবেলায় কর্তৃপক্ষ
পুরো এলাকায় মানুষের
যাতায়াতের উপর নিষেধাজ্ঞা
জারি করেছে।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য বলছে, এগুলো
আসলে চোরাবালিই। তবে ভেজা
চোরাবালির সাথে এর বৈশিষ্ট্য
অনেকটা আলাদা। তারা বলছে,
মানুষের তৈরি বালিয়াড়িতে
হঠাৎ করে এ ধরনের গর্ত তৈরি হতে
পারে, যা যে কোন জিনিস কে
নিজের ভিতরে টেনে নিতে
পারে।
0 Comment:
আপনার একটি মন্তব্য একজন লেখককে ভালো কিছু লিখার অনুপ্ররেনা যোগাই তাই প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত জানাতে ভুলবেন না । তবে বন্ধুরা এমন কোন মন্তব্য পোস্ট করবেন না যার ফলে লেখকের মনে আঘাত হানে ! কারণ একটা ভাল মন্তব্য আমাদের আরও ভাল কিছু লিখার অনুপ্ররেনা জাগাই !!