মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

সাংবাদিকদের জন্য ফেইজবুকের বিশেষ সুবিধা।

সপ্তাহ খানেক আগে ভেরিফায়েড হওয়া সাংবাদিকদের ফেইসবুক পেইজের জন্য ‘মেনশন’ নামের একটি সেবা চালু করে কর্তৃপক্ষ। এবার আবারও সাংবাদিকদের জন্য ‘সিগন্যাল’ নামের এক বিশেষ সেবা চালু করেছে সামাজিক যোগাযোগ জায়ান্ট এই প্রতিষ্ঠান।

নতুন এই সেবার মাধ্যমে বিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ, চলতি ধারা, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি সহজে এবং দ্রুততম সময়ে পাওয়া যাবে। শুধু তাই নয়, সংবাদ উৎস, সংস্কৃতি, বিনোদন, খেলাসহ নানা কিছু একসাথে পেতে সাহায্য করবে সিগন্যাল।
নতুন সেবাটি ছবি শেয়ারের সাইট ইনস্টাগ্রামেও যোগ করা হয়েছে। সাংবাদিকদের কাজের সুবিধার জন্যই এই সেবা চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফেইসবুক।
এ ব্যাপারে ফেইসবুকের মিডিয়া পার্টনার বিভাগের পরিচালক অ্যান্ডি মিশেল বলেন, ফেইসবুকে সংবাদ শুধু শেয়ারই হচ্ছে না, সংবাদ তৈরিও হচ্ছে। এসব থেকে সাংবাদিকরা যাতে সহজে এবং দ্রুত সংবাদের সূত্র বা চলতি ধারা সম্পর্কে জানতে পারেন সে জন্য ‘সিগন্যাল’ চালু করা হয়েছে।
ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের বিনামূল্যে এই সেবা ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে।

শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বিশ্বের শীর্ষ দশ ধনী দেশ সম্পর্কে জানুন।

সেরা দশ ধনী দেশ


বিশ্বে সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটি—এককথায় এ প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া কঠিন। অর্থনীতিবিদদের একটি বড় অংশ মনে করে, যে দেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় (জিডিপি পার ক্যাপিটা) যত বেশি সে দেশ তত বেশি ধনী। মাথাপিছু আয় বেশি হলে ধরে নেওয়া হয় একটি দেশের নাগরিকেরা তাদের জীবন চালানোর প্রয়োজনীয় সব চাহিদা নিজেরাই পূরণ করতে সক্ষম। যদিও উন্নয়নের এই তত্ত্বের এখন আর তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারপরও মাথাপিছু আয় ধরে এখনো অনেক কিছু বিবেচনা করা হচ্ছে।
উচ্চ মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনী দেশের একটি তালিকা তৈরি করেছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ইটসজিআরনাইন। প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন খাতের শীর্ষ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করে। ধনী দেশের এ তালিকা তৈরিতে জনসংখ্যার অনুপাত, আয়-ব্যয়ের পরিমাণ বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।
 কাতার: মাত্র ২০ লাখের বেশি নাগরিক নিয়ে এ মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কাতার। কাতারের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ২০ হাজার কোটি ডলার আর মাথাপিছু আয় ৯৩ হাজার ৪০০ ডলার। মধ্যপ্রাচ্যের উপদ্বীপ খ্যাত কাতারের অর্থনীতি জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরশীল। দেশটির রপ্তানি আয়ের ৮৫ ভাগই আসে পেট্রোলিয়াম রপ্তানি থেকে।
 লুক্সেমবুর্গ: ইউরোপের সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর একটি লুক্সেমবুর্গকে বলা হয় ‘ট্যাক্স হ্যাভেন’ বা করের স্বর্গ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ধনকুবের ব্যবসায়ীরা নিজে দেশের উচ্চ কর হার এড়াতে তাই বসবাসের জন্য বেছে নেন লুক্সেমবুর্গকে। দেশটির বর্তমান মাথাপিছু আয় ১ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
 সিঙ্গাপুর: ৬৩টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত দ্বীপ দেশ সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা মাত্র ৫৫ লাখ আর মাথাপিছু আয় ৫৬ হাজার ডলার। এশিয়ার দেশগুলোর পারস্পরিক ব্যবসা-বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে সিঙ্গাপুর। তেমন কোনো প্রাকৃতিক সম্পদ না থাকলেও ব্যবসা-বাণিজ্য করেই আজকের এ অবস্থানে এসেছে দেশটি।
 নরওয়ে: মাত্র ৫০ লাখ জনসংখ্যার নরওয়ের আয়ের অন্যতম উৎস প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেলের বিশাল মজুত। বিশ্বব্যাপী টেলিযোগাযোগ ব্যবসাতেও নরওয়ে বেশ সফল। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের মূল মালিকানা প্রতিষ্ঠান নরওয়ের টেলিনর। বিপুল প্রাচুর্যের পাশাপাশি বসবাসের জন্য সারা বিশ্বে সবচেয়ে নিরাপদ দেশ হিসেবে নরওয়ের খ্যাতি আছে। দেশটির মাথাপিছু আয় ৯৭ হাজার ৩৬৩ ডলার।
 হংকং: জিডিপির হিসাবে বিশ্বের পঞ্চম ধনী দেশের তালিকায় স্থান পেয়েছে হংকং। এশিয়াসহ সারা বিশ্বের বিনিয়োগকারীদের কাছেই পছন্দের দেশ হংকং। এশিয়ার অন্যতম ব্যয়বহুল দেশ হংকংয়ের মাথাপিছু আয় ৪০ হাজার ডলার।
 ব্রুনেই দার এস সালাম: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম ধনী দেশ ব্রুনেই দার এস সালামের মাথাপিছু বার্ষিক জিডিপি ৫০ হাজার ৪০০ ডলার। অপরিশোধিত জ্বালানি তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস দেশটির আয়ের প্রধান উৎস। দেশটির জিডিপির ৯০ শতাংশের জোগান দেয় পেট্রোলিয়াম রপ্তানি আয়। পাঁচ লাখের কম জনসংখ্যার দেশটি বিশ্বে সবচেয়ে কম জনবহুল দেশগুলোর একটি।
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: প্রাকৃতিক ও রাজনৈতিক নানা কারণে অর্থনীতি কিছুটা বিপর্যস্ত এখনো বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। দেশটির আয়ের সিংহভাগ আসে উচ্চ প্রযুক্তি, অস্ত্র রপ্তানি থেকে। একই সঙ্গে বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎপাদক রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাথাপিছু আয় ৫৪ হাজার ৬২৯ ডলার।
 সংযুক্ত আরব আমিরাত: সাতটি স্বাধীন প্রদেশের সমন্বয়ে গঠিত বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৪৮ হাজার ৪০০ ডলার। প্রাকৃতিক গ্যাস, জ্বালানি তেল, খেজুর ও শুঁটকির মতো প্রচলিত পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণেও ভালো অবস্থানে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
 সুইজারল্যান্ড: ইউরোপের অন্যতম ধনী দেশ সুইজারল্যান্ডের আয়ের উৎস বৈচিত্র্যপূর্ণ ও ব্যাপক। দেশটির বর্তমান মাথাপিছু আয় ৮৫ হাজার ডলার। কৃষি, পর্যটন, ব্যাংকিং, ঘড়ি, চকলেট—আয়ের উৎসের অভাব নেই সুইজারল্যান্ডের। সারা বিশ্বের ধনীদের টাকা জমানোর জন্য সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত দেশ হলো সুইজারল্যান্ড।
১০ কুয়েত: মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের মতো কুয়েতেরও রপ্তানি আয়ের প্রধান উৎস জ্বালানি তেল। মাত্র ২৮ লাখ জনসংখ্যার এ দেশটির বার্ষিক মাথাপিছু আয় ৪৩ হাজার ৭০০ ডলার।,

শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

নাসিরের দূর্দান্ত ব্যাটিং এ বাংলাদেশ "এ" দলের জয়।

নাসির হোসেন

নাসির হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ভারতীয় 'এ' দলকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৬৫ রানে হারালো বাংলাদেশ 'এ' দল। সেই সাথে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে সমতা আনলো মুমিনুল হকের দল। আজ ব্যাঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে সাত নম্বরে ব্যাট করতে নেমে আগে ১০২ রানে অপরাজিত থাকেন নাসির। এরপর ১০ ওভারে ৩৬ রানে ৫ উইকেট শিকার করে স্বাগতিক 'এ' দলকে হার মানতে বাধ্য করেন। টস হেরে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ২৫২ রান করেছিল সফরকারী বাংলাদেশ দল। জবাবে, ৪২.২ ওভারে ১৮৭ রানে অল আউট হয় ভারত 'এ' দল।

নাসির ব্যাট হাতে প্রথমে সেঞ্চুরি করেছেন। প্রথম ম্যাচেও ফিফটি করেছিলেন তিনি। তিনটি চমৎকার জুটি হয়েছে বাংলাদেশ 'এ' দলের ইনিংসে। প্রথমে ৬০ রানের জুটি গড়েছেন সৌম্য সরকার (২৪) ও এনামুল হক (৩৪)। দ্বিতীয় উইকেটে দলকে ভিত্তি দিয়েছেন তারা। এরপর একপর্যায়ে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে মুমিনুল হকের দল। ২২ রানে হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেট। ৮২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ধুকতে থাকে। ষষ্ঠ উইকেটে ৭০ রানের জুটি গড়ে ওখান থেকে দলকে টেনে তোলেন নাসির ও লিটন দাস। প্রথম ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও রান পেয়েছেন লিটন। করেছেন ৪৫ রান। তার বিদায়ের পর সপ্তম উইকেটে আরাফাত সানির (১৭) সাথে ৫০ রানের জুটি গড়েন নাসির।

দল যখন ধুকছে তখন নাসির ব্যাট করতে নামেন কঠিন পরিস্থিতিতে। কিন্তু সেই পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিয়ে দলের স্কোরিং রেট ধরে রেখেছেন। একাধিক জুটি গড়েছেন। ভারতীয় বোলারদের হতাশ করেছেন। নাসিরের ব্যাটিংটা ছিল আক্রমণাত্মক। বাংলাদেশ যে বিপদে সেটা বুঝতে দেননি তিনি। সাত নম্বরে নেমে সেঞ্চুরি করার দারুণ কৃতিত্ব তার। রুবেলকে নিয়েও অবিচ্ছিন্ন নবম উইকেটে ৪০ রানের জুটি গড়েছেন নাসির। ৯৬ বলে ১২টি চার ও ১টি ছক্কার মারে ১০২ রানে অপরাজিত থাকেন নাসির। রিশি ধাওয়ান তিনটি ও কার্ন শর্মা দুটি উইকেট নেন।

জবাবে, ভারতীয় 'এ' দলের শুরুটা ছিল চমৎকার। তারা আগের ম্যাচে তিন শ'র বেশি রান করেছে। তাই ২৫৩ রানের টার্গেটটা তাদের জন্য অনেক বড় ছিল না। শুরুটাও ভালো হয় তাদের। রুবেল হোসেন এই ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়েছেন। প্রথম আঘাত হানেন তিনি। ওপেনার মায়াঙ্ক আগারওয়ালকে (২৪) দলের ৩১ রানের সময় ফিরিয়ে দেন রুবেল। উন্মুক্ত চাদ ও মনিশ পান্ডে ৮৮ রানের জুটি গড়ে হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশ 'এ' দলের সামনে। কিন্তু এরপর রুবেল ও নাসির মিলে হামলে পড়েন স্বাগতিকদের ওপর।

পেস ও স্পিনের আক্রমণে দিশেহারা হতে থাকে ভারতীয়রা। ২৮ ওভারে ১ উইকেটে ১১৯ রান ছিল স্বাগতিকদের। ২ উইকেটে ১৩৭ রান ছিল তাদের। সঠিক পথেই ছিল তারা। কিন্তু এই ম্যাচের অধিনায়ক চাদকে ৫৬ রানে ফিরিয়ে দেন নাসির। এটা তার প্রথম শিকার। এরপর রুবেল মনিশকে তুলে নেন ৩৬ রানে। ৩৪তম ওভারে নাসির তুলে নেন সুরেশ রাইনা (১৭) ও করুন নাইরকে (৪)। ২০ রানের মধ্যে ভারতের ৬ উইকেট তুলে নেন রুবেল ও নাসির। এরপর আর ফেরার উপায় থাকেনি স্বাগতিকদের। গুরকিরাত সিং ৩৪ রান করলেও ভারতের ৫ নম্বর থেকে শেষ পর্যন্ত কোনো ব্যাটসম্যান উইকেটে দাঁড়াতে পারেননি। দুই প্রান্ত থেকে নাসির ও রুবেল উইকেট ভাগাভাগি করার খেলায় মেতেছিলেন। শেষ পর্যন্ত বেশিদূর আর যেতে পারেনি ভারত 'এ'। কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের দলকে মাটিতে নামিয়ে এনে বাংলাদেশ 'এ' দল পায় দারুণ এক জয়।
বাংলাদেশের বোলারদের কথা আলাদাভাবে উল্লেখ করতে হয়। পেসার রুবেল ৯ ওভার বল করেছেন। ৩৩ রান দিয়েছেন। নিয়েছেন ৪ উইকেট। নাসির ৫ উইকেট। দুজনে মিলে নিয়েছেন ৯ উইকেট। আল আমিন রান বেশি দিলেও একটি উইকেট নিয়েছেন। শফিউল ৭ ওভারে ২ মেইডেন দিয়ে ৩২ রান দিয়েছেন। আরাফাত সানি ৮ ওভারে ২৯ রান দিয়েছেন।

নতুন পদ্ধতিতে গুণ শিখুন।

নতুন পদ্ধতিতে গুণ

চলুন শুরু করি।
১২ x ২৩=?
লক্ষ্য করুন আমি প্রত্যেকটি সংখ্যার নিচে চিহ্ন ব্যবহার করেছি আপনাদের বোঝার সার্থে।১ এর নিচে স্টার বা তারা চিহ্ন এবং ২ এর নিচে সার্কেল বা বৃত্ত চিহ্ন ব্যবহার করেছি।অনুরুপভাবে বাকি গুলোতেও ব্যবহার করেছি।এই গুলো দ্বারা আপনাদের বোঝানোর চেষ্টা করছি আমি যে দাগগুলো নিচে ব্যবহার করেছি সে গুলো উক্ত চিহ্নের সংখ্যার দাগ।সহজ করে বলছি চিহ্নের সংখ্যা অনুসারে দাগ বসিয়েছি।কোন চিহ্নের সংখ্যার দাগ উপরে বসবে আবার কোন গুলো নিচে এবং ডানে বামে বসবে তা চিহ্ন দ্বারা বোঝা যায়। যেমন প্রথম সংখ্যা ১ আমরা ১ এর জন্য একটি দাগ ব্যবহার করেছি।তারপর ২ দুই এর জন্য নিচে দুটি দাগ ব্যবহার করেছি।তারপরের সংখ্যা আবার ২ দুইয়ের জন্য বাম পাশে দুটি দাগ ব্যবহার করেছি।সর্বশেষ হচ্ছে ৩ তিনের জন্য ডানপাশে তিনটি দাগ ব্যবহার করেছি।এখন আমরা দাগ গুলোর পয়েন্ট গননা করবো।আপনারা ছবিতে দেখতে পারছেন দাগ গুলো মিলে একটি বর্গের মত হয়েছে তবে ঠিক বর্গ বলা যায় না।এখন যোগ করা শুরু করুন নিচের ডান দিকের পয়েন্ট যোগ করলে হয় ৬। খেয়াল করুন বর্গের মধ্যে একটি অ্যারো চিহ্ন আছে। অ্যারো চিহ্ন দিয়ে বুঝিয়েছি আমরা অ্যারো চিহ্নের দুই কোণের যে পয়েন্ট রয়েছে (নীল কলম দিয়ে গোল করা এই গুলো হচ্ছে পয়েন্ট) তা যোগ করবো।যোগ করলে হয় ৭।এরপর উপরের বাম দিকেরটা যোগ করলে হয় ২।এখন সাজিয়ে লেখুন প্রথমে বাম দিকেরটি তারপর মাঝেরটি তারপর শেষেরটি।উওর হয় ২৭৬।ক্যালকুলেটরে করে দেখুন।
জানিনা কতটুকু বুঝিয়ে লেখতে পেরেছি।চিত্রের দিকে ভালো করে খেয়াল করলে পারবেন।সংখ্যা বেশি হলে দাগ বেশি হবে আর ১০ এর চেয়ে বড় হলে হাতের ১ যোগ হবে।
বিঃদ্রঃ এই পদ্ধতি ব্যবহার করবেননা।আগের পদ্ধতিতে কাজ করুন।এটি জাস্ট মজা তাই শেয়ার করলাম।আমি একটি ভিডিওতে এই পদ্ধতি দেখেছি তাই নিজে দুষ্টুমি করে বানিয়ে পেল্লাম।
বুঝতে অসুবিধা হলে বলবেন।ভিডিও লিংক পেলে কমেন্ট বক্সে দিয়ে দেব।
ধন্যবাদ সবাই কে ভাল থাকুন।

বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ট্রাফিক ব্যবস্থায় ড্রোন।

ট্রফিক ড্রোন

যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা এবং যুক্তরাজ্য সরকার যৌথভাবে যান চলাচল (ট্রাফিক) ব্যবস্থাপনায় চালকহীন বিমান (ড্রোন) ব্যবহারের ব্যাপারে কাজ শুরু করেছে। ড্রোনের সহায়তায় ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের স্ট্যাট ফর ট্রান্সপোর্ট বিভাগ।
৫০০ ফুট দূরত্ব থেকে বাণিজ্যিকভাবেই দূর থেকে নিয়ন্ত্রিত এ ড্রোন ট্রাফিক নিয়ে যেসব তথ্য সংগ্রহ করবে সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনলাইন ডেটাবেইসে যুক্ত হবে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যের স্ট্যাট ফর ট্রান্সপোর্টের আন্ডার সেক্রেটারি আহমাদ তারিক বলেন, আনুষ্ঠানিকভাবেই যুক্তরাজ্য সরকার নাসার সঙ্গে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি নিতে ড্রোন ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, প্রযুক্তির সহায়তায় এ পদ্ধতি চালু হলে পুরো ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় দারুণ উন্নতি আসবে।
ড্রোনের নানা বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছে নাসা। সংস্থাটি ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিন গুগল, ই-কমার্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আমাজন, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ভেরিজোনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আকাশপথে ড্রোন পাইলটদের নিরাপদ চলাচল বিষয়ে কাজ করার পাশাপাশি ডেটাবেইস তৈরির ব্যাপারে গবেষণা করছে। আর এ উদ্যোগে যুক্তরাজ্যে সরকারিভাবে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় ড্রোন চালুর বিষয়টি যুক্ত হয়েছে বলে নাসা জানিয়েছে।
গবেষকদের মতে, ড্রোন পরিচালনার ক্ষেত্রে যদি তথ্যগুলো ডেটাবেইসে সংরক্ষণ এবং সে বিষয়ে কাজ করা যায় তাহলে সত্যিকার অর্থেই নিউইয়র্ক, শিকাগো কিংবা সানফ্রান্সিসকোর মতো শহরে দেখা যাবে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবসায়ীদের সহায়তায় হাজার হাজার ড্রোন উড়ছে। তবে এ জন্য সরকারকে গবেষকদের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কাজ করতে হবে বলেও মনে করছেন গবেষকেরা।
২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় কাজ শুরু করবে ড্রোন। গত বছর প্রায় ৬৭০টি বাণিজ্যিক ড্রোন পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে যুক্তরাজ্যের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ। পুরো বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে, ২০৫০ সাল নাগাদ ড্রোন-সংক্রান্ত নানা কার্যক্রমে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজারের বেশি চাকরির ক্ষেত্র তৈরি হবে।

বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ফেসবুকে যোগ হচ্ছে ডিসলাইক বা অপচন্দন বাটন


অবশেষে ফেসবুকে ডিসলাইক বাটন। পছন্দ নয় এমন কমেন্ট, ছবি এবার ডিসলাইক করা যাবে ফেসবুকে। পছন্দের সঙ্গেই অপছন্দের অপশন পাবে ফেসবুক ব্যবহারকারিরা। ফেসবুক সদস্যদের দীর্ঘদিনের দাবি মেনে নতুন বাটন আনার কথা ঘোষণা করলেন খোদ ফেসবুক নির্মাতা মার্ক জাকারবার্গ।
ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলোপার্কে এক প্রশ্নোত্তরের মাঝে একথা জানান তিনি। বলেন, কিছুদিনেই মধ্যেই নতুন এই বাটন ব্যবহারকারীদের সামনে পরীক্ষামূলক ভাবে আনা হবে। দুহাজার নয়ে ফেসবুকে লাইক বাটন চালুর সময় থেকেই অপছন্দ জানাতে ডিসলাইক বাটনের দাবি উঠতে শুরু করে। তবে অন্যের পোস্টকে হেয় করতে এর ব্যবহার হোক তা তিনি চান না বলে জানান জাকারবার্গ।

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

৮টি কঠিন রোগ থেকে মুক্তি দিবে ইসবগুলের ভুষি

বগুলের ভুষি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি। ইসুবগুলের ভুষি যে সব রোগের দূরীকরণে সাহায্য করে তার মধ্যে আছে: কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে, ডায়রিয়া প্রতিরোধে, অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে, ওজন কমাতে, হজমক্রিয়ার উন্নতিতে, হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়, হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়, পাইলস প্রতিরোধে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

ইসবগুল বা psyllium husk বাংলাদেশ, ভারত সহ অনেক দেশেই এটি বেশ পরিচিত।এটি আভ্যন্তরীণ পাচন তন্ত্রের সমস্যার ঘরোয়া চিকিৎসা ও প্রতিকারের জন্য বেশ উপকারী।তবে এই সাদা ভুষিটির উপকারিতা শুধুমাত্র হজমতন্ত্রের মাঝেই সীমিত নয়। এর অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। চলুন তাহলে একে একে জেনে নিই ইসবগুলের উপকারিতা-

কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে

ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্যআঁশের চমৎকার সংমিশ্রণ যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুব ভালো ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে।এটি পাকস্থলীতে গিয়ে ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রাকৃতিকভাবে জলগ্রাহী হওয়ার কারনে পরিপাকতন্ত্র থেকে পানি গ্রহণ করে মলের ঘনত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ২ চামচ ইসবগুল এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে পান করে নিন।

ডায়রিয়া প্রতিরোধে

যদিও শুনলে অবাক লাগে, ইসবগুল একই সাথে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুটিই প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।কারন দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে খুব কম সময়ের মাঝে ডায়রিয়া ভালো করতে পারে।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবার পর খেতে হবে। এভাবে দিনে ২ বার খেলে বেশ কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব।

অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে

বেশির ভাগ মানুষেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে আর ইসবগুল হতে পারে এই অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার।ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা প্রতিরক্ষা মূলক স্তর তৈরি করে যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি সঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে সাহায্য করে।
ইসবগুল অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হওয়ার সময়টা কমিয়ে আনে। প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠাণ্ডা দুধে মিশিয়ে পান করুন। এটি পাকস্থলীতে অত্যাধিক এসিড উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায়।

ওজন কমাতে

ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে।
ভেষজ শাস্ত্র অনুযায়ী এটি পাকস্থলীর দেয়ালে যেসব বর্জ্য পদার্থ থাকে তা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যা অন্যান্য হজমজনিত সমস্যাও দূর করে। কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুল ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলেও তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

হজমক্রিয়ার উন্নতিতে

দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।এটি শুধু পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতেই সাহায্য করে না এটি পাকস্থলীর ভেতরের খাবারের চলাচলেও এবং পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনেও সাহায্য করে।তাই হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে নিয়মিতভাবে ইসবগুল খেতে পারেন।
এছাড়া মাঠা বা ঘোলের সাথে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন ভাত খাওয়ার পরপরই। তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে তা হল ইসবগুল মিশিয়ে রেখে না দিয়ে সাথে সাথেই খেয়ে ফেলতে হবে।

হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়

ইসবগুলে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা আমাদেরকে হৃদরোগের থেকে সুরক্ষিত করে।হৃদরোগের সুস্থতায় ইসবগুল সাহায্য করে কারন এটি উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ এবং কম ক্যালরিযুক্ত। ডাক্তাররা সব সময় হৃদরোগ প্রতিরোধে এমন খাবারের কথাই বলে থাকেন।
এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তরের সৃষ্টি করে যার ফলে তা খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় বিশেষ করে রক্তের সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয় যা থাকলে ধমনীতে ব্লকের সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে তা হৃদরোগ এবং কোরোনারী হার্ট ডিজিজ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে খাবারের ঠিক পরে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে ইসবগুল খান।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে

ইসবগুল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে। খাবার পর নিয়মিত ভাবে দুধ বা পানির সাথে ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে।তবে দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবেন না এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।

পাইলস প্রতিরোধে

প্রাকৃতিক ভাবে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল যারা পায়ুপথে ফাটল এবং পাইলসের মত বেদনাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উত্তম।
এটা শুধু পেট পরিষ্কার করতেই সাহায্য করেনা মলকে নরম করতে সাহায্য করে অন্ত্রের পানিকে শোষণ করার মাধ্যমে এবং ব্যাথামুক্ত অবস্থায় তা দেহ থেকে বের হতেও সাহায্য করে। এটি প্রদাহের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। ২ চামচ ইসবগুল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ঘুমাতে যাবার আগে পান করুন।

সতর্কতা

এটি শুধুমাত্র উল্লেখিত সমস্যা গুলোর ঘরোয়া সমাধান। যদি খুব বেশি গুরুতর অবস্থা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ইসবগুল কেনার সময় দেখে নিন

ইসবগুল আমাদের দেশে বাজার থেকে শুরু করে সুপার মার্কেট সব জায়গাতেই বেশ সহজলভ্য। তবে কেনার আগে কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখবেন-
  • – প্যাকেটজাত ইসবগুল কিনুন
  • – কখনোই খোলা ইসবগুল কিনবেন না সেগুলো নষ্ট ও ভেজাল থাকতে পারে যার ফলে এটি খেয়ে হয়তো ভালো ফলাফল নাও পেতে পারেন।
  • – আজকাল প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল পাওয়া যায়। তবে ভালো ফলাফল পেতে গেলে এসব কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল না খেয়ে সাধারণ ইসবগুল খান।
  • – বিভিন্ন দোকানে সাধারন ইসবগুলে কৃত্রিম স্বাদ ও রঙ যোগ করে বিশেষ কার্যকারিতার কথা বলে তা বিক্রয় করা হয় যা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ। তাই সাধারণ ইসবগুল খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম।

রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

কে কিসের জনক?

  1. জীব বিজ্ঞানের জনক→এরিস্টটল
  2. প্রাণী বিজ্ঞানেরজনক→ এরিস্টটল
  3. রসায়ন বিজ্ঞানের জনক→ জাবির ইবনে হাইয়ান
  4. পদার্থ বিজ্ঞানের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
  5. সমাজ বিজ্ঞানের জনক→অগাষ্ট কোঁৎ
  6. হিসাব বিজ্ঞানের জনক→ লুকাপ্যাসিওলি
  7. চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক→ ইবনে সিনা
  8. দর্শন শাস্ত্রের জনক→ সক্রেটিস
  9. ইতিহাসের জনক→ হেরোডোটাস
  10. ভূগোলের জনক→ ইরাটস থেনিস
  11. রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক→ এরিস্টটল
  12. অর্থনীতির জনক→ এডাম স্মিথ
  13. অংকের জনক→ আর্কিমিডিস
  14. বিজ্ঞানের জনক→ থ্যালিস
  15. মেডিসিনের জনক→ হিপোক্রটিস
  16. জ্যামিতির জনক→ ইউক্লিড
  17. বীজ গণিতের জনক→ আল - খাওয়াজমী
  18. জীবাণু বিদ্যার জনক→ লুই পাস্তুর
  19. বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক→ চার্লস ডারউইন
  20. সনেটের জনক→ পের্ত্রাক
  21. সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক→ হার্বাট স্পেন্সর
  22. বংশগতি বিদ্যার জনক→ গ্রেডার জোহান মেনডেল
  23. শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক→ কারোলাস লিনিয়াস
  24. শরীর বিদ্যার জনক→ উইলিয়াম হার্ভে
  25. ক্যালকুলাসের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
  26. বাংলা গদ্যের জনক→ ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর
  27. বাংলা কবিতার জনক→ মাইকেল মধুসুদন দত্ত
  28. বাংলা উপন্যাসের জনক→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
  29. বাংলা নাটকের জনক→ দীনবন্ধু মিত্র
  30. বাংলা সনেটের জনক→ মাইকেল মধু সুদন দত্ত
  31. ইংরেজী কবিতার জনক→ খিউ ফ্রে চসার
  32. মনোবিজ্ঞানের জনক→ উইলহেম উন্ড
  33. বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক→কাজী নজরুল ইসলাম
  34. বাংলা চলচিত্রের জনক→ হীরালাল সেন
  35. বাংলা গদ্য ছন্দের জনক→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  36. আধুনিক কম্পিউটারের জনক→চার্লস ব্যজ

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বিশ্বের সবচেয়ে ‘পছন্দের’ মানুষ!

শাকিরার কাছে হেরে গেলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো! না, লড়াইটা গান কিংবা ফুটবলের নয়। জনপ্রিয়তার। আরও স্পষ্ট

রে বললে ফেসবুক ‘লাইক’-এর। ‘ওয়াকা ওয়াকা

’ গায়িকা রেকর্ড গড়েছিলেন গত বছর জুলাই মাসেই। তিনিই প্রথম, ফেসবুকে যার লাইকের সংখ্যা দশ কোটি ছাড়িয়েছিল। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে শাকিরাকে বিশ্বের সবচেয়ে পছন্দনীয় মানুষের স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। সবকিছু ঠিক থাকলে, রেকর্ড বইটির ২০১৬ সালের সংখ্যা বেরোচ্ছে আজ। তাতে ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি ‘লাইক’ পাওয়া মানুষ হিসেবে স্থান পাচ্ছে শাকিরার নাম। দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন রোনালদো। ২০১৫ সালের গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও শাকিরা ছিলেন প্রথম অবস্থানে। তবে এবারের সংখ্যায় তাঁর নামের সঙ্গে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রানি’ তকমা যোগ করেছে গিনেজ।

কতজন ফেসবুকে শাকিরাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন (পড়ুন লাইক দিয়েছেন), জানার আগ্রহ আপনার হতেই পারে। সংখ্যাটা নাহয় না-ই বললাম। এই প্রতিবেদন লেখা থেকে শুরু করে ছাপা হয়ে আপনার হাত পর্যন্ত পৌঁছাতে যে সময় লাগবে, সে সময়ের মধ্যেই হয়তো লাইক-সংখ্যা বাড়বে আরও কয়েক হাজার। শুধু জেনে রাখুন, শাকিরার চেয়ে বেশি লাইক পেয়েছে কেবল স্বয়ং ফেসবুক!

দুবার গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড, পাঁচবার এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসহ অসংখ্য পুরস্কার আছে যাঁর ঝুলিতে, তাঁর লাইক-সংখ্যা নিয়ে কোনো প্রশ্ন বা সন্দেহের অবকাশ নেই। তবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো একটা প্রসঙ্গ তুলে ধরে শাকিরাকে দমিয়ে দিতে পারেন। গান নাকি ফুটবল, কিসের জনপ্রিয়তায় সওয়ার হয়ে শাকিরা এত দূর পৌঁছালেন? ২০১০ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় শাকিরার গাওয়া ‘ওয়াকা ওয়াকা’ গানটি মুক্তি পাওয়ার পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর খোঁজ নিতে শ্রোতারা হুমড়ি খেয়ে পড়ে। রিও ডি জেনিরোর মারাকানা স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের সমাপনী অনুষ্ঠানের মঞ্চে তোলা একটা ছবি এখন পর্যন্ত শাকিরার পেজে লাইক পেয়েছে সবচেয়ে বেশি। মাত্র চার দিনে ছবিটির লাইক-সংখ্যা ৩৫ লাখ ছাড়িয়েছিল।
ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শাকিরা বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো মঞ্চ আর শ্রোতাদের মধ্যে একটা সেতু। এর মাধ্যমে ভক্ত আর শিল্পী, দুই পক্ষই নিজেদের মতামত জানাতে পারে।’
নতুন খবর হলো, ওয়াল্ট ডিজনির অ্যানিমেশন চলচ্চিত্র জুটোপিয়ার মূল চরিত্রে কণ্ঠ দিচ্ছেন শাকিরা। ছবির সঙ্গে ট্রাই এভরিথিং নামে একটি অ্যালবামও মুক্তি পাওয়ার কথা। অ্যালবামে থাকবে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপ্রতিদ্বন্দ্বী রানি’র নতুন কিছু গান।

শুক্রবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ফুটবলে এবার ইতালিয়ান অধ্যায়

ফুটবলে এবার ইতালিয়ান অধ্যায়
কালই বাংলাদেশের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি করেছেন ফাবিও লোপেজ। প্রথম সংবাদ সম্মেলনে নতুন ইতালিয়ান কোচ এলেন লাল-সবুজ জার্সি গায়েই l প্রথম আলো
একজন গেলেন, আরেকজন এলেন। বেশ দক্ষতার সঙ্গেই ‘নাটক’ মঞ্চায়ন করল বাফুফে! একসময় বাংলাদেশ জাতীয় দলের কোচের চেয়ার দেড়-দুই বছরও শূন্য পড়ে থাকত। এবার এক-দুই মিনিটও খালি থাকল না! লোডভিক ডি ক্রুইফের জুতায় পা গলাতে একটুও দেরি হলো না ফাবিও লোপেজের।
পুরো কাজটাই হয়েছে গোপনে গোপনে, তবে পরশুই লোপেজের বিষয়টি এগোয় চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। ৪২ বছর বয়সী এই ইতালিয়ান কোচকে নিয়ে স্থানীয় একটি হোটেলে আলোচনায় বসেন বাফুফের কয়েকজন নীতিনির্ধারক। সেখানেই চূড়ান্ত হয়ে যায় বাংলাদেশের ফুটবলে ১৬তম বিদেশি কোচ হিসেবে তাঁর নিয়োগ। পরশু রাতেই ডি ক্রুইফকে জানিয়ে দেওয়া হয়, তাঁর সঙ্গে আর নতুন চুক্তি নয়। ডাচ কোচ তাই কাল ভোরেই বাফুফেতে তাঁর আড়াই বছরের ঘটনাবহুল অধ্যায়ের শেষে টেনে ঢাকা ছেড়ে গেছেন।
নতুন কোচের নিয়োগ কালই বাফুফের জরুরি সভায় অনুমোদিত হয়েছে। কথা ছিল বিকেল সোয়া ৪টায় এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন হবে। কোচ রাস্তায় যানজটে আটকে পড়ায় সেই সংবাদ সম্মেলন হলো সন্ধ্যা ৬টায়। দুপুর থেকেই বাফুফে ভবনে অপেক্ষায় থাকা সাংবাদিক গোষ্ঠী অবশেষে পেল নতুন কোচের দর্শন।