রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফেসবুকে নিয়ে নিন আনলিমিটেড ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এবং ফলোয়ার – কোন প্রকার অটো ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট সিস্টেম ছাড়াই।






হ্যালো,

সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লা আমিও ভাল আছি।
আজকে আপনাদের জন্য একটি দারুন টিউন নিয়ে এসেছি। টিউনের টাইটেল হল : কোন প্রকার আটো সিস্টেম ছাড়াই ম্যানুয়েলি আনলিমিটেড ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট নিয়ে নিন। এক দিনে ৫০০০ হাজার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টও পাওয়াও সম্ভব। আসলে, আমাদের সকলেরই ফলোওয়ার প্রয়োজন আশা করি আপনারও প্রয়োজন। কেন প্রয়োজন সেগুলো নিচে আলোচনা করা হল।

প্রথমে জানিয়ে দিয় এই পদ্ধতি নিরাপদ কি না!

হ্যা, অবশ্যই এই পদ্ধতি নিরাপদ। কেন নিরাপদ? তা হল আমরা এখানে কোন প্রকার ইন্টারনাল বা এক্সর্টারনাল কোড ব্যবহার করবোনা। আমরা অনেক সময় দেখতে পায় অনেকে জাবা স্ক্রিপট (JavaScript) ব্যবহার করে ফেসবুকে অটোলাইক, অটোফলোয়ার নেয়। সেই রকম একটা টিউন আমি পূর্বে এখানে করেছিলাম লিংক এখানে। তবে এখানে কোন প্রকার জাবা স্ক্রিপট (JavaScript) ব্যবহার করা হবেনা তাই আইডি ব্যানের কোন সম্ভাবনা নেই। এছাড়া বর্তমানে এইসব স্ক্রিপ্ট কাজ করে না। এবং কাজ করলেও আইডি ব্যান অথবা ডিজএবল হওয়ার চান্স থাকে বেশি। সুতরাং যা করবেন তা ঝুঁকিমুত্ত থেকেই করুন।

ফ্রেন্ড এবং ফলোয়ার কেন প্রয়োজন?

ফেসবুকের প্রধান আকর্ষন হচ্ছে ফ্রেন্ড এবং ফলোওয়ার। ফ্রেন্ড না থাকলে  আপনার আইডি মূল্যহীন হয়ে পড়বে যেমন টি ভিজিটর ছাড়া ব্লগ বা ওয়েব সাইট মূল্যহীন। এছাড়া ফ্রেন্ডস এবং ফলোয়ার থাকলে আপনি সহজে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন, যে কোন প্রোডাক্ট হাইলাইট করতে পারবেন এবং বিক্রয়ের সম্ভাবনা বাড়বে। বিশেষ করে যারা ফেসবুকে মার্কেটিং করেন তাদের জন্য এই পদ্ধতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কিভাবে নিবেন এক দিনে ৫০০০ ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট। জানতে এই আর্টিকেলটি দেখুন। লিংক এখানে এবং এখানে

ধন্যবাদ সবাই কে। টিউনটি ভাল লাগলে শেয়ার করবেন।

সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ফেসবুকের বার ভাই! (কিলার ট্রিকস)

ফেসবুক

ফেসবুক ব্যবহার করেন না আশা করি এই রকম কেউ এই ব্লগে নাই। ফেসবুক শুধু মাত্র নিউজফিডে সীমাবদ্ধ নয়। আছে অনেক ফিচার, উদ্ভব হচ্ছে নতুন নতুন অনেক ফিচার।

ফেসবুকের বার ভাই বলতে আজকে আমি ১২ টি সিম্পল ট্রিকসের সন্ধান দেব, আশা করি সবার কাজে লাগবে।

১. যেভাবে ফেসবুকের প্রোপাইল নাম সিঙ্গেল বা এক শব্দে করবেন। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

২. যেভাবে ফেসবুকে ব্লাংক (ফাঁকা) স্ট্যাটাস, টিউমেন্ট, ম্যাসেজ করবেন। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৩. যেভাবে যে কোন সময় বিশেষ করে ৬০ দিন পূর্বে ফেসবুকের নাম পরিবর্তন করবেন। (আমি কয়বার পরিবর্তন করছি তার ঠিক নাই :p) লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৪. যেভাবে খুঁজে বের করবেন কে কে আপনাকে তার ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে আনফ্রেন্ড করলো। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৫. যেভাবে প্রোপাইল পিকচার প্রাইবেট করবেন বা কেউ ক্লিক তরে ভিউ করত। পারবেনা। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৬. যেভাবে যে কোন সময় ফেসবুক ইউজার নেম পরিবর্তন করবেন। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৭. যেভাবে ফেসবুকের ইউজার আইডি কোড খুঁজে বের করবেন।(এই কোড দিয়ে ম্যানশন করতে পারবেন বন্ধুদের) লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

৮. সেরা ১০০ টি অটোলাইকার ওয়েব সাইট। লিংকঃআমাকে ক্লিক করুন।

৯. ম্যাসেঞ্জারে খেলুন ফুটবল, বাস্কেটবল, এবং দাবা। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

১০. যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করবেন পিসি এবং মোবাইলে। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

১১. যেভাবে সকল বন্ধুদের এক ক্লিকে আপনার পেজ লাইক করার জন্য ইনবাইট করবেন। লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

১২. আনলিমিটেড ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট এবং ফলোয়ার পাবেন যেভাবে। (ম্যানুয়েলি নো অটো) লিংকঃ আমাকে ক্লিক করুন।

আজকে এই পর্যন্ত ধন্যবাদ। নতুন অনুসন্ধান শেষে আবার হাজির হবো। ধন্যবাদ।

সোমবার, ১৬ মে, ২০১৬

অ্যাপবাজারে রেফারেল বোনাস | অ্যাকাউন্ট করে জিতুন ১০ টাকা

বাংলাদেশের অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন প্লাটফর্ম অ্যাপবাজারে চালু হয়েছে রেফারেল বোনাস সুবিধা। এই বোনাসের টাকা ব্যবহার করে পেইড অ্যাপ্লিকেশন কিনতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
রেফারেল বোনাস পেতে হলে প্রথমে অ্যাপবাজারে লগইন করতে হবে। তারপর ইউজার মেনু থেকে ‘বন্ধুদের আমন্ত্রণ’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে রেফারেল লিংক পাওয়া যাবে। এই লিংক থেকে যদি কোনো ব্যবহারকারী অ্যাপ বাজারে নিবন্ধন করেন তাহলে ব্যবহারকারী পাবেন ১০ টাকা বোনাস। আর যে ব্যবহারকারী নিবন্ধন করাবেন তিনি পাবেন পাঁচ টাকা বোনাস।
appbajar-ataturktimes

অ্যাপবাজার পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাডভান্সড অ্যাপ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী শফিউল আলম বিপ্লব টেকশহর ডটকমকে জানান, অ্যাপস কিভাবে মানুষের জীবনে আরও জীবন ঘনিষ্ট করে তুলতে পারে তারই প্রয়াস অ্যাপবাজার। ব্যবহারকারীদের সুবিধার জন্য অ্যাপবাজার নিয়ে এসেছে এই সুবিধা। সামনে আরও চমকপ্রদ অফার থাকবে অ্যাপবাজার ব্যবহারকারীদের জন্য।
বর্তমানে অ্যাপবাজারে অ্যাপের সংখ্যা হাজারেও বেশি। দিন দিন এর সংখ্যা আরও বাড়ছে বলে জানান বিপ্লব। বর্তমানে অ্যাপস বিক্রি হয়েছে ৬৪৭৩ কপি। অ্যাপবাজরে দেশীয় ডেভেলপারদের পাশাপাশি বর্হিরবিশ্বের ডেভেলপারদের মধ্যে পাকিস্তান, ইন্ডিয়া থেকে অ্যাপস জমা পড়ছে।
এই ঠিকানায় গিয়ে অ্যাপ বাজারে নিবন্ধন করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা। তাহলে ১০ টাকা বোনাস পাবেন এবং লিংক শেয়ার করে প্রতি নিবন্ধনের জন্য পেতে পারেন পাঁচ টাকা বোনাস।
সরাসরি লিংকঃ http://www.appbajar.com/bn/r/193738

সোমবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৬

ফেইজবুক মেসেঞ্জার এর নতুন সব ফিচার

ফেইজবুক ম্যাচেইঞ্জার
ফেইজবুক মেসেঞ্জার
ফেসবুক মেসেঞ্জার এমন একটি অ্যাপ যা প্রতিদিন প্রায় সবাই ব্যবহার করেন। এই অ্যাপটিকে ক্রমান্বয়ে এতোটাই কার্যক্ষম করে তোলা হচ্ছে যে ব্যবহারকারীরা মেসেঞ্জার দিয়েই অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং মজার সব কাজ করতে পারেন।
মেসেঞ্জার ব্যবহারের কিছু কৌশল জানা থাকলে খুব সহজেই অনেক কাজ করা যায়। আসুন দেখে নিই মেসেঞ্জারের সেরকম কয়েকটি কৌশল-
১. ফেসবুক মেসেঞ্জার শুধু টেক্সট মেসেজের জন্য নয়। এটা আপনি হয়তোবা লক্ষ্য নাও করতে পারেন। এর সাহায্যে খুব সহজেই ভয়েস এবং ভিডিও কল করা যায়। চ্যাটের ওপরের দিকের নির্দিষ্ট বাটন ব্যবহার করে আপনি এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
এ ছাড়াও এটা দিয়ে আপনি যখন ইচ্ছা তখন ভয়েস মেসেজের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সেজন্য যেকোনও সময় যে কাউকে মেসেজ পাঠিয়ে রাখুন। পরবর্তীতে আপনার কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি মেসেজটি শুনে নেবে।
২. যদি আপনি কখনও বন্ধুদের আপনার অবস্থান সম্পর্কে জানাতে চান তাহলে সে কাজটি মেসেঞ্জারের মাধ্যমে খুব সহজেই করতে পারবেন। এটা করতে হলে প্রথমেই তার সাথে চ্যাটে চলে যান। তারপর সেখান থেকে তিনটা ডট চিহ্নে চাপ দিয়ে ধরে রাখুন। এরপর কতগুলো অপশন আসবে। সেখান থেকে ‘লোকেশন’ সিলেক্ট করুন। এটা করার পরই আপনার বন্ধু আপনার যথাযথ অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারবে।
৩. আপনার এমন কিছু খুব কাছের বন্ধু থাকতে পারে যাদের আপনি বিশেষ নামে ডাকেন। ফেসবুকের প্রকৃত নামের সঙ্গে সেই নামের কোনও মিলই নেই। সেক্ষেত্রে আপনার সেই বিশেষ নামটি ব্যবহার করার সুযোগ দিচ্ছে মেসেঞ্জার। সেজন্য আপনাকে মেসেঞ্জারের ‘নিকনেম’ অপশনে গিয়ে নামটি পরিবর্তন করতে হবে।
৪. আপনি যদি দাবা খেলায় কাউকে চ্যালেঞ্জ করতে চান তাহলে ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে করতে পারবেন। এজন্য যাকে চ্যালেঞ্জ করতে চান তার চ্যাটে গিয়ে শুধু টাইপ করুন @fbchess। এই খেলায় আপনাকে মুভ করতে হবে ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায়। এক্ষেত্রে আপনার যদি কোনও সমস্যা হয় তাহলে সাহায্যের জন্য @fbchess help টাইপ করুন।
৫. ফেসবুক মেসেঞ্জার আপনার জন্য রেখেছে অনেক স্টিকার এবং ইমোজির ব্যবস্থা। এখান থেকে আপনি আপনার পছন্দমতো স্টিকার-ইমোজি ব্যবহার করতে পারবেন।
৬. পৃথিবীর বিভিন্ন এয়ারলাইনস গ্রাহকদের ফ্লাইটের আপডেট জানায় ফেসবুক মেসেঞ্জারের সাহায্যে। এছাড়া বিমানবন্দরে গ্রাহকরা মেসেঞ্জারকে বোর্ডিং পাস হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। যদিও এই সুবিধা বাংলাদেশে এখনও চালু হয়নি।
৭. বর্তমানে ফেসবুক মেসেঞ্জারের সাহায্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টাকা পরিশোধ করা যায়। সেজন্য তিনটি ডটে চাপ দিয়ে ধরে সেখান থেকে ‘পেমেন্টস’ অপশন সিলেক্ট করলেই হয়। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এই সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে না। তবে অদূর ভবিষ্যতে সুবিধা হয়তো পাওয়া যেতে পারে।
৮. চার-পাঁচ জন কিংবা তার চেয়ে বেশি মানুষ মিলে একটি কাজ করতে যাচ্ছেন। সবার সঙ্গে কথা বলতে হয় নিয়মিত। সেজন্য সবার সঙ্গে আলাদা-আলাদাভাবে কথা বলার চেয়ে একটি গ্রুপ চ্যাট চালু করতে পারেন। যেখানে সবাই মিলে একইসঙ্গে আলোচনা করা সম্ভব। আর এটা করলে কেউ-ই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থেকে বঞ্চিত হয় না।
৯. আপনি একটি গ্রুপ চ্যাটে ছিলেন। কিন্তু এখন আর সেখানে আপনার কাজ নেই। বাকিরা সেটাতে তাদের কাজের জন্য নিয়মিত মেসেজ আদান-প্রদান করে। আর সেই নোটিফিকেশন বার বার আপনার কাছে আসে। বিষয়টি আপনার কাছে খুবই পীড়াদায়ক হতে পারে।
এ সমস্যা থেকে বাঁচতে আপনি পুরো গ্রুপ চ্যাটটিকে মিউট করে রাখতে পারেন। এই মিউট আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্যও করতে পারবেন। যেমন- ১৫ মিনিট, ১ ঘণ্টা, ৮ ঘণ্টা এবং ২৪ ঘণ্টার জন্য। এছাড়াও “Until I turn it back on” এই অপশনের সাহায্যে আপনি গ্রুপ চ্যাট মিউট করতে পারবেন।
১০. চ্যাটের রঙ কারও কাছে নাও পছন্দ হতে পারে। সেজন্য অবশ্য চিন্তার কিছু নেই। কারণ ব্যবহারকারী চাইলেই সেই রঙ পরিবর্তন করতে পারবেন। রঙ পরিবর্তন করার জন্য ‘কালার’ অপশনে গিয়ে পছন্দমতো রঙ সিলেক্ট করা যাবে।
১১. বাই ডিফল্ট আপনি শুধু পরিচিতদেরই মেসেজ দেখতে পারেন। কিন্তু হঠাৎ অপরিচিত কারও কাছ থেকে মেসেজ আসতেই পারে। আর সেটা দেখতে হলে আপনাকে ‘সেটিংস’ অপশনের ‘পিপল’ থেকে ‘মেসেজ রিকোয়েস্ট’ অপশনে যেতে হবে।

বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৫

কিভাবে বাংলা ব্লগ থেকে অনলাইন ইনকাম করবেন !

কিভাবে বাংলা ব্লগ থেকে অনলাইনে ইনকাম করবেন ! অনেকে ভাবছেন এমন টাইটেল অনেক দেখলাম কই একটা থেকেও ইনকাম করতে পারলাম না । বন্ধু একটা কথা বলি আমারা সাধারণত গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়া অনলাইন ইনকাম করা যাই আমাদের ভাল জানা নেই বা বিশ্বাস করার মত কোন নেটওয়ার্ক ও নেই যদিও বা আছে কিন্তু তাদের পেমেন্ট বিভিন্ন সুবিদা খুব খারাপ এবং টাকাও খুব বেশি দেইনা। তবে আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে এমন একটিঅ্যাড নেটওয়ার্ক এর পরিচয় করিয়ে দেব যেখান থাকে আপনি খুব ভাল ইনকাম করতে পারবেন আপনার ব্লগ থেকে সেটা বাংলা হোক বা ইংরেজি কোন চিন্তা নেই। সব থেকে বড় কথা এরা আপ্রুভ করতে কোন সমস্যা করেনা, তাছাড়া আমি নিজেই কিছু দিন থেকে এই অ্যাড ব্যবহার করছি। তবে বন্ধুরা ইনকাম ত আর কেউ এমনি এমনি দেবেনা অনেকে ভাবে ব্লগ করলেই হয়ত ইনকাম । আসলে কিন্তু সেটা নয় ব্লগ করার পর আপনার ব্লগে ভাল ভিজিটর না থাকলে কিভাবে ইনকাম হবে! তাই আপনার ব্লগে যদি ভাল মানের ভিজিটর থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ভাল মানের ইনকাম করতে পারবেন। এটা ব্যবহার করলে আপনাকে আর গুগল অ্যাডসেন্স এর পিছনে ছুটতে হবে না এটা আমি কথা দিলাম ।

এতক্ষণ যার কথা বলছি সেই অ্যাড নেটওয়ার্ক সাইট এর নাম RevenueHits যানিনা এর আগে আপনি এই অ্যাড ব্যবহার করেছেন কিনা । কিন্তু এটা সত্যি বিশ্বাস যোগ্য একটি সাইট এটা বর্তমান সময়ে অনেক বড় বড় ব্লগ সাইট ব্যবহার করছে এবং প্রচুর ইনকাম করছে । আপনি আজি ব্যবহার শুরু করুন দেখুন আমার মত আপনিও বিশ্বাস করবেন। সব থেকে বড় কথা এটার আলেক্সা রাঙ্ক খুব ভাল সঙ্গে এর একাধিক ভাল গুন আছে যার কারনে আমি আপনাদের ব্যবহার করতে বলছি । তাহলে চলুন শুরু করা যাক কিভাবে অ্যাকাউন্ট করবেন কিভাবে টাকা তুলবেন ইত্যাদি ইত্যাদি । 


revenuehits-add-review

কিভাবে RevenueHits অ্যাকাউন্ট করবেন ? 


প্রথমে আপনি এখানে যান বা RevenueHits  এ ক্লিক করুন এবং Join Now বাটনে ক্লিক করে।


revenuehits


এবার ডান পাশ থেকে New Placement এ ক্লিক করুন। 


revenuehits


এবার একটি পেজ আসবে সেখানে আপনাকে একটি ফর্ম পুরন করতে হবে দুটি ফর্ম আছে সঠিক ভাবে পুরন করুন এবং Submit করে দিন। 

revenuehits


এবার আপনাকে Placement type সিলেক্ট করতে বলবে সেখান থেকে আপনি কি ধরনের অ্যাড আপনার ব্লগে দেখা চান সেটা সিলেক্ট করে দিন । 

revenuehits


এবার অ্যাড এর সাইজ ঠিক করে এবং কোথাই বসাবেন সেটা লিখুন এবং Save করে দিন তাহলে নিচের মত একটি অপশন পাবেন সেখান থেকে দেখান আইকনে ক্লিক করুন । 

revenuehits


উপরের মত ক্লিক করলেই আপনি একটি পপআপ বক্স পাবেন এবং এখনে কিছু কোড পাবেন এখুন এই কোড গুল কপি করে আপনার ব্লগে যেখানে ইচ্ছে বসিয়ে দিন। 


ব্যাস হয়েগেল তাহলে নিচে থেকে দেখে নিন কিভাবে বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্ট এ ডলার কত হল কিভাবে বুঝবেন ইত্যাদি । 


কিভাবে টাকা তুলবেন ? 


টাকা ইনকাম করার থেকে অনেক সময় দেখা যাই টাকা তুলা নিয়ে সমস্যা হয় বেশি। কিন্তু চিন্তার কিছুই নেই এই অ্যাড সাইট আপনাকে দারুন সুবিদা দিচ্ছে আপনি চাইলে তিন ভাবে টাকা তুলতে পারবেন । সেগুল হল - 

  • Paypal
  • Payoneer
  • Wire Transfer

কি বুঝতেই পারছেন কত সুবিদা আপনি চাইলে উপরের যেকোনো সুবিদা ব্যবহার করে টাকা তুলতে পারবেন। তবে সুবিদার সঙ্গে সঙ্গে অসুবিদাও আছে । 

আপনার অ্যাকাউন্ট এ যদি ২০$ হয় তাহলে আপনি খুব সহজে Paypal বা Payoneer দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি Wir Tranfer দিয়ে তুলতে যান তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট এ ৫০$ বা ১০০$ করতে হবে না হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন না। 

শেষ কিছু কথাঃ

বন্ধুরা আপনাদের কোন রকম সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন। আর বন্ধুরা আপনি যদি অ্যাকাউন্ট করতে চান তাহলে অবশ্যই আমার উপরের রেফার লিঙ্কে ক্লিক করে অ্যাকাউন্ট করুন এটা আমার অনুরধ বা নিচে থেকে অ্যাকাউন্ট করুন । 





তাহলে আজকের মত এই পর্যন্ত পোস্ট বুজতে কোন সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন। কোন রকম প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট করুন। পোস্ট কেমন লাগল অবশ্যই যানাবেন এবং পোস্টটি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন । 

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

বৃদ্ধাশ্রম থেকে ছেলের কাছে অসহায় বাবার চিঠি


প্রিয় সোনামানিক,
তুমি কেমন আছ একথা জিজ্ঞাসা করা সম্পূর্ণ নিরর্থক মনে করছি। তুমি ভাবছ হয়ত তোমার বাবা আগের মত তোমায় ভালোবাসে না। যদি এটা ভেবে থাক তবে তোমার সেই ছোট্টবেলার মত আরেকটি ভুল করলে। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি তুমি পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভালো আছ কেননা আমরা দোয়া যার সাথে সর্বদা জড়িয়ে থাকে সে খারাপ থাকতে পারে এটা আমি বিশ্বাস করিনা। আমরা বউমা এবং প্রিয় দাদুভাইয়েরাও ভালো আছে বলে বিশ্বাস। আমি কোন মেয়ের বাবা হতে না পারলেও তোমাকে বিবাহ দিয়ে যে লক্ষ্মী বউমাকে পেয়েছিলাম তাকে কোনভাবেই কষ্ট দিবে না। লক্ষ্মী মেয়েটি আমার মেয়ের শুণ্যস্থান পুর্ণ করে দিয়েছে! আমার নাতী-নাতনীদের অনেক অনেক আদর দিও এবং তাদের কোন চাওয়া অপূর্ণ রাখবে না। তোমার হতভাগ্য-হতদরিদ্র জন্মদাতা তোমার চাহিদা তো দূরের কথা মৌলিক চাহিদাও সম্পূর্ণভাবে পূর্ণ করতে পারেনি কিন্তু তুমি তো গরীব নও। সুতরাং ছেলে-মেয়ের কোন শখ যেন অপূর্ণ না থাকে। তোমাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। পাশের রুমের গণি মিয়া আমার সূখ দেখে ঈর্ষা করে কেননা তুমি প্রতি বছর দু’ইবার আমার কাছে ছুটে আস। তোমার ব্যস্ততা রেখে তোমাকে আসতে বারবার নিষেধ করি তারপরও তুমি কেন আস তা আমি বুঝতে পারি না। এটা ভেবোনা যে, তুমি না আসলে আমি তোমায় ভুলে যাব কিংবা কম দোয়া করবো বরং তোমাদের প্রতি দোয়ার পরিমাণ দিন দিন বাড়তেই থাকবে। কেননা দিন দিন যেভাবে অক্ষম হয়ে যাচ্ছি তাতে আমার পৃথিবীটা সংকুচিত হতে হতে আমার এক চোখ ভাঙা চশমাটির মত হয়ে দাঁড়িয়েছে। আফসুস বেচারা গণি মিঞার জন্য! ওর সন্তানগুলো ওকে এখানে রেখে যাওয়ার পর একবারও খোঁজ নেয়নি; শুধু টাকা পাঠানো ছাড়া। 

প্রিয় পুত্রধন! জীবন সায়াহ্নে এসে বারবার অনুশোচনা হচ্ছে। মনে হচ্ছে, কোথাও যেন আমি চরম ভুল করেছি। তোমাকে লালন-পালন করতে গিয়ে কোথায় যেন আমি আমার দায়িত্ব ঠিকমত পালন করতে পারিনি। তোমার মা আর আমি তোমাকে বাইরে রেখে জীবনের কোন পরিকল্পনা সাজাই নি অথচ আজ যেন নিজেকে খুব অসহায় মনে হচ্ছে। তোমার কাছে হয়ত এটাই আমার শেষ চিঠি তাই কিছু কথা বলে যাওয়া আবশ্যক। এত তাড়াতাড়ি মরে যাবো সেটা মনে হচ্ছে না কেননা আমি চাইলেই তো আর মৃত্যু আমাকে ধরা দেবে না কিন্তু লিখতে বসলে চোখ যেভাবে ঝাপসা হয়ে আসে, হাত যেভাবে কাঁপতে শুরু করে কিংবা মস্তিষ্ক যেভাবে আমার বিরুদ্ধাচারণ করে তাতে তোমাকে আর লিখতে পারবো বলে মনে হয়না। তাই জীবনের শেষ কথাগুলো আজকেই বলে দিব। ভেবোনা, আমি তোমাকে কৈফিয়তের কাঠগোড়ায় দাঁড় করাবো। মরন সমুদ্রের বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে মনে হচ্ছে, সন্তান হিসেব তুমি ‍সুসন্তানের সম্পূর্ণ দায়িত্ব পালন করলেও আমি পিতা হিসেবে মোটেও সফল নই। বৃদ্ধাশ্র্রম নিয়ে সমাজে বহু ধরণের খারাপ কথা প্রচলিত থাকলেও আমি সেটা মনে করিনা। তুমি আমাকে জোড় করে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাও নি বরং আমিই তোমার চোখের জলের বিরুদ্ধাচারণ করে এখানে আশ্রয় নিয়েছি। আব্বু, তোমার হয়ত মনে নাই কিন্তু শুধু তোমার লেখাপড়ায় যাতে ব্যাঘাত না ঘটে সেই কথা ভেবে আমার পক্ষের প্রায় সকল আত্মীয়ের সাথে সম্পর্ক শিথিল করে ফেলেছিলাম। তোমার মা তোমার নানা-নানীর একমাত্র মেয়ে হয়েও তাদের থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিল শুধু তোমার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের চিন্তায়। আমি এবং তোমার মা-আমাদের উদ্দেশ্যে সফল হয়েছি। দেশের মাত্র কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তির নাম যদি উচ্চারিত হয় তবে সেখানে আমাদের সোনমানিকের নামটিও উচ্চারিত হয়। এটা কি আমাদের কম আনন্দের-কম পাওয়া। এত হিসেব করে তোমাকে মানুষের মত মানুষ করা এই বৃদ্ধ যদি আজ আমার দাদুভাইদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের অন্তরায় ঘটায় তবে সেটা বেমানান বটে!

এখানে যে ছেলেটা আমাদের দেখাশুনা করে সে ছেলেটার মত ছেলে খুব কম দেখা যায়। ওর সম্পর্কে বললে তোমার মনে হবে এই জগতেও এমন বোকা ছেলে আছে! সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা কিংবা গভীর রাতে মিষ্টি হেসে জিজ্ঞাসা করে, কাকা! কিছু লাগবে? ওর আচরণে তোমার অনুপস্থিতিতে বুকের মধ্যের শূন্যতা কেমন যেন পূণ্য হয়ে যায়। ছেলেটা খুব গরীব। দিনরাত পরিশ্রম করে এখান থেকে যা মাইনে পায় তা দিয়েই ওর বাবা-মা এবং স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে চলতে হয়। আমি মনোযোগ দিয়ে ওর কষ্টের কথা শুনি; আমার মত অক্ষম-অলসের এর বাইরে তো আর কোন কাজ থাকে না। আমার ইচ্ছা হয় ওকে কিছু বাড়তি টাকা দেই। কিন্তু আমার সে সাধ্য তো নাই। ছেলেটাকে বলেছিলাম ওর বাবা-মাকে এই বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে আসতে। এ কথাশুনে ছেলেটা হাউমাউ করে কেঁদে দিয়ে বলেছে, রক্ত বিক্রি করে হলেও বাবা-মাকে নিজের কাছে রাখবে; কোনদিন বৃদ্ধাশ্রমে দিবে না। ছেলেটার কথা শুনে ভেতরটা হঠাৎ মুচড়ে গিয়েছিল কিন্তু ক্ষণিক পরেই বুঝলাম আমি হয়ত আবেগাপ্লুত হয়ে যাচ্ছি! তাই এ নিয়ে আর ও ছেলেটার কাছে কিছু বলতে যাইনি। অল্পশিক্ষিত একটি ছেলে তার বাবা-মাকে নিয়ে যা ভাবছে সেটা কেবল আবেগের কথা! তোমরা যারা উচ্চশিক্ষিত তারা আবেগকে প্রশ্রয় দিবে কেন?

আব্বু! আগামী বার আমাকে যদি দেখতে আসো তবে আমার কলিজারটুকরো প্রাণপ্রিয় দাদুভাইদের নিয়ে  এসো। আমি দেখতে চেয়েছি শুনলে ওরা আসতে চাইবে। বউমাকে এতদূর আনার দরকার নাই। মামনী আমার গরম সহ্য করতে পারে না। জানি দাদুভাইদেরও কষ্ট হবে। কিন্তু জীবনে এই শেষবার। আর কোনদিন ওদের দেখতে চাইবো না বলে নিশ্চয়তা দিতে পারছি না কেননা দিন যত সামনে এগুচ্ছে ততোই আমার আচরণগুলো শিশুদের মত হয়ে যাচ্ছে। পরবর্তীতে যদি কখনো দাদুভাই কিংবা বউমাকে দেখতে চাই তবে সেটা আমার শিশু সূলভ খামখেয়ালী ভেবে মূল্যায়নের বাইরে রেখো। আসার সময় বাসা থেকে কিছু রেঁধে আনবে না। এখানে যে খাবার দেয় তার তুলনায় বাসার খাবারগুলো অনেক খারাপ!


অনেক কথাই লেখার ছিল কিন্তু আর কিছুই লিখতে পারলাম না। কোথা থেকে একটা অন্ধ পোকা এসে আমার চোখের মধ্যে ঢুকে পড়লো! কিছুটা যন্ত্রনাও হচ্ছে বটে। অক্ষমবাবাকে ক্ষমা করো। তোমার সন্তানদের জন্য তুমি যেন আমার মত অক্ষম বাবা না হও তার চেষ্টা করো। কয়েকদিন হল তোমার মা আমায় খুব জ্বালাচ্ছে। তাকে হারানোর ১৫ বছর পর এমনটা কেন ঘটছে তা বুঝতে পারছি না। স্বপ্নে সে কেবল ডেকেই যাচ্ছে। আমার আরও অনেকদিন বাঁচতে ইচ্ছা করে এবং বৃদ্ধাশ্রমের খালি ঘরগুলোতে কারা আমার বন্ধু হয় তা দেখতে সাধ হয় কিন্তু সে সৌভাগ্য আমার হবে না বোধহয়! আমি মারা যাওয়ার পর, তোর মায়ের পাশেই আমাকে কবর দিও। এতে কিছুটা যায়গা নষ্ট হবে ঠিক কিন্তু তোমার মাকে ছেড়ে আমি দূরে থাকতে পারবো না। আমার এ আব্দারটুকু রেখো। রাখবে তো? আমায় ক্ষমা করে দিও।
তোমার অক্ষম জন্মদাতা
নতুনপল্লী বৃদ্ধাশ্রম।

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৫

মাইক্রোসফটের প্রথম ল্যাপটপ সারফেস বুক

এবার যেন ভিন্ন এক মাইক্রোসফটকে দেখা গেল পণ্য উন্মোচনের অনুষ্ঠানে। একের পর এক চমৎকার সব নতুন ডিভাইসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে মাইক্রোসফটের চমকটা ছিল একেবারে অনুষ্ঠানের শেষে। সবাইকে অবাক করে শেষপ্রাান্তে সারফেস বুক ল্যাপটপ আনার ঘোষণা দিল সফটওয়্যার জায়ান্টটি। এটি বিল গেটসের কোম্পানির তৈরি প্রথম ল্যাপটপ।

অনুষ্ঠান শেষ হতে না হতেই চমৎকার ডিজাইনের ল্যাপটপটিকে অ্যাপলের ম্যাকবুক এয়ারের সঙ্গে তুলনা করা শুরু হয়েছে। মাইক্রোসফটের দাবি এটি ম্যাকবুক এয়ারের ১৩ ইঞ্চি সংস্করণ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি শক্তিশালী।
অনুষ্ঠানে নতুন লুমিয়া ফোনও বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে টেক জায়ান্টটি।

মাইক্রসফট সার্ফেস বুক

১৩ ইঞ্চি ডিসপ্লের ল্যাপটপটি ২৬৭ পিপিআর সমৃদ্ধি। এতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নত মানের গ্লাস। ফলে ডিসপ্লের ভিউ এঙ্গেল হবে দারুণ।
এতে ব্যবহার করা হয়েছে ইন্টেলের সর্বশেষ কোর প্রসেসর। ল্যাপটপটিতে আছে ইন্টেলের স্কাইলেক গ্রুপের ষষ্ঠ প্রজন্মের  কোর আই৭ প্রসেসর। আছে এনভিডিয়া জিফোর্স জিপিইউ, ১৬ গিগাবাইট পর্যন্ত ডিডিআর৫ র‍্যাম, ১ টেরাবাইট স্টোরেজ সুবিধা। উন্নত গ্রাফিক্স সেবা দিতে রয়েছে জিডিডিআর৫ এনভিডিয়া জিফোরস জিপিইউ। ফলে যে কোনো হাই রেজুলেশনের গেইম অনাসয়ে খেলা যাবে ল্যাপটপটিতে।
এটির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ব্যাটারি ব্যাকআপ। এতদিন ব্যাটারি ব্যাকআপে রাজা ছিল অ্যাপলের ম্যাকবুক। তবে এবার সারফেস বুকে টানা ১২ ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীকে চ্যালেঞ্জ জানাতে চায় মাইক্রোসফট।
২৬ অক্টোবর থেকে বাজারে বিক্রি শুরু হবে ল্যাপটপটি। এটির মূল্য নিধারণ করা হয়েছে  এক হাজার ৪৯৯ মার্কিন ডলার।

শুক্রবার, ২ অক্টোবর, ২০১৫

গুগল ক্রোমে নতুন ফিচার


গুগল ক্রোমের "Google Chrome" আপডেট ভার্সনে যোগ হয়েছে গুগলের নতুন সুবিধা যা সম্পূর্ণ সার্চ ইঞ্জিনের সাথে সাদৃশ্য।

আপনি যখন কোন ওয়েব সাইট অথবা ব্লগ ভিজিট করবেন।অথবা কোন আর্টিকেল পড়বেন তখন এই সুবিধাটি পাবেন।

একটি আর্টিকেলের কোন শব্দে আপনি ক্লিক করলে ঐ শব্দটি হাইলাইট হবে এবং ফুটারে গুগল এই শব্দটি হাইলাইট করে একটি পপআফ স্লাইড আপনাকে দেখাবে।আপনি যদি শব্দটি সম্পর্কে জানতে চান অথবা এই বিষয়ে আরো জানতে চান গুগল উক্ত বিষয় নিয়ে সার্চ ইঞ্জিনের মত একটি পেজ দেখাবে।আপনি চাইলে পেজটি উপরে টেনে দেখতে পারেন আবার রিমোবও করতে পারেন।অবশ্যই এখানে আপনার নিয়ন্ত্রন থাকবে।

মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মঙ্গল গ্রহে পানির সন্ধান! গুগল ডুডুলের পরিবর্তন!



পানির সন্ধান পাওয়া গেছে মঙ্গল গ্রহে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র এমন ঘোষণার পর ডুডলে পরিবর্তন এনেছে সার্চ জায়ান্ট গুগল।
টেকনোলজি বা প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে মহাকাশ গবেষণায় মানুষের আরো একটি সাফল্য উদযাপন করতেই ডুডলে পরিবর্তন এনেছে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।
গুগল শব্দের দ্বিতীয় ‘ও’ টিকে মঙ্গলের লাল মাটির গ্রহের মতো করে তৈরি করা হয়েছে। আর গ্রহের মধ্যে একটি কার্টুন তৈরি করা হয়েছে। যেখানে স্ট্র দিয়ে গ্লাস থেকে পানি খাচ্ছে ওই কার্টুনটি। পাশাপাশি শেয়ার করা যাবে নতুন গুগল ডুডল।
বাংলাদেশ সময় সোমবার রাত ১০টার কিছু আগে নাসা এ ঘোষণা দেয়। এর কিছু সময় পরে এ সাফল্য উদযাপন করতে ডুডলে পরিবর্তন আনে গুগল।
ওয়াশিংটনের নাসা সদর দপ্তরের মঙ্গল রহস্যের সমাধান শিরোনামে সংবাদ সম্মেলনে বিজ্ঞানের এই বিশাল আবিষ্কার সম্পর্কে বিশ্ববাসীকে জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার দাবি মঙ্গলের মার্সিয়ান স্তরে পানির রয়েছে। তবে পানির উৎস সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত নয় বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছে মঙ্গলগ্রহের ভূপৃষ্ঠের নিচের কোনো পানির উৎস থেকে পানি এসেছে।
অনেকদিন ধরেই মঙ্গলগ্রহে পানির অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক চলঠিল। সংস্থাটির সর্বশেষ অনুসন্ধান অনুযায়ী বরফের সাগর নয় মঙ্গলে পানির প্রবাহ আছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে ২০২৪ সালে মঙ্গলগ্রহে পাড়ি দিতে যাচ্ছেন একদল উৎসুক মানুষ। তাঁরা শুধু যেতে পারবেন কিন্তু ফিরতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত নয়।

রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

সুপারমুন!! দেখা যাবে পৃথিবীর আকাশে

আমাদের চিরচেনা চাঁদ বাংলাদেশ সময়
আগামীকাল সোমবার ভোর ৬.১০-এ আকারে
বেশ খানিকটা বড় ও উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেবে। এর
শেষ হবে ৯.২৩-এ। চাঁদের এই বিশেষ রূপকেই বলা
হচ্ছে ‘সুপারমুন’। এ দৃশ্য দেখতে পাওয়ার আশায়
উচ্ছ্বসিত আকাশপ্রেমীরা। তবে আমাদের
হতাশই হতে হবে। বাংলাদেশের আকাশ থেকে এই
বিরল দৃশ্য দেখা যাবে না।
কী ভাবে এমন ঘটে? পৃথিবীর একেবারে কাছে
চাঁদের চলে আসা এবং পূর্ণিমা— এই দুই ঘটনার
সংযোগেই দেখা মেলে বিরল মহাজাগতিক দৃশ্যটির।
সবিস্তার বললে, প্রতি মাসেই একটা করে পূর্ণিমা
হয়। এ সময় চাঁদ ও সূর্যের মাঝে চলে আসে পৃথিবী।
সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গেই আকাশে ওঠে গোল
থালার মতো চাঁদ। এ দিকে, পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ
করতে চাঁদের সময় লাগে গড়ে ২৭ দিন ৮ ঘণ্টা।
প্রদক্ষিণ করতে করতে চাঁদ এক সময় পৃথিবীর কাছে
চলে আসে। আবার এক সময় দূরে সরে যায়। কারণ
চাঁদের কক্ষপথ একেবারে গোলাকার নয়। যখন
কাছে চলে আসে, তাকে বলে ‘পেরিজি’। আর দূরে
চলে গেলে বলে ‘অ্যাপোজি’। এই পেরিজি-র সময়
চাঁদ ও পৃথিবীর দূরত্ব যখন সব চেয়ে কমে যায়, তখন
যদি ঘটনাচক্রে
পূর্ণিমা হয়, চাঁদকে স্বাভাবিকের থেকে বড় ও
উজ্জ্বল দেখায়। এই ঘটনাকেই বলে ‘সুপারমুন’।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারি সংস্থা পজিশনাল
অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টারের অধিকর্তা সঞ্জীব
সেনের কথায়, ‘‘পূর্ণিমা ও চাঁদের কাছে চলে
আসা, এই দুই ঘটনা একসঙ্গে ঘটতে চলেছে ২৮
সেপ্টেম্বর। যেহেতু ধীরে ধীরে চাঁদ কাছে আসছে
পৃথিবীর, তাই এখন থেকেই আকাশে বেশ বড়
দেখাচ্ছে তাকে।’’
যদিও অনেক ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষ খালি চোখে
তা ধরতে পারেন না। সঞ্জীব বলেন, ‘‘এখন যেমন
পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব প্রায় ৩ লাখ ৫৬
হাজার ৮৭৬ কিলোমিটার। কিন্তু গড়ে এই দূরত্ব
থাকে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার। এই
২৮ হাজার কিলোমিটার (প্রায়) কাছে চলে
আসাটা সাধারণ মানুষের চোখে সহজে ধরা পড়ে
না।’’ কিন্তু ওই দিন এর সঙ্গেই ঘটতে চলেছে
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণও। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
শুধুমাত্র উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ,
আফ্রিকা ও পশ্চিম এশিয়া (আফগানিস্তান-
পাকিস্তান থেকে আংশিক) দেখতে পাওয়া যাবে।
আর তাই সুপারমুন নয়, উপরি পাওনা হিসেবে
পশ্চিমের দেশগুলি দেখতে পাবে ‘সুপার ব্লাড মুন’।
বড় উজ্জ্বল গোল চাঁদ রক্তাভ বর্ণ ধারণ করবে।
কেন এমন হবে?
এক কথায়, পূর্ণগ্রাস গ্রহণের জন্যই এমনটা
ঘটবে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, গ্রহণের সময়
পৃথিবীর ছায়াকোণে ঢুকে পড়ে চাঁদ। এ দিকে,
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা ধুলোকণার উপর এসে
পড়ে সূর্যের সাদা আলোর সাতটি রং। এর মধ্যে
লাল আলো সব চেয়ে কম বিচ্ছুরিত হয়। অন্যান্য রং
বিক্ষিপ্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। লাল আলো যেহেতু কম
ছড়ায়, তাই সেই আলোটিই উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেয়
(ঠিক যে কারণে রাস্তাঘাটে বিপদ সঙ্কেত লাল
রঙে দেখানো হয়)।
ওই লাল আভা প্রতিসরিত হয়ে একটু বেঁকে গিয়ে
পড়ে চাঁদের মাটিতে। ফলে পৃথিবীর উপগ্রহটিকে পুরো
অন্ধকার না দেখিয়ে রক্তাভ বর্ণের দেখায়।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার
বিজ্ঞানী সারা নোবেলের কথায়, ‘‘যে কারণে
সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়ের সময় আকাশে লাল আভা
দেখতে পাওয়া যায়, এ ক্ষেত্রেও তা-ই ঘটবে।’’
এমন ঘটনা, অর্থাৎ সুপারমুন ও পূর্ণগ্রাস
চন্দ্রগ্রহণ একসঙ্গে ঘটেছিল সেই ৩৩ বছর আগে
১৯৮২ সালের ৩০ ডিসেম্বর। এর পরে দেখা যাবে
২০৩৩ সালের ৮ অক্টোবর।